গ্রাম্য হাজাম দিয়ে ভাইয়ের মুসলমানি

আমার ছোট ভাইয়ের মুসলমানি করানো দেখেছিলাম নিজে সামনে থেকে। যেইদিন করবে মুসলমানি সেইদিন সকালে হাজাম আসার পরে ওকে গোসল করানো হলো আর নতুন গেঞ্জি লুঙ্গি পরানো হলো। এই সময়ে হাজাম কাপড় পুড়িয়ে ছাই রেডি করে রাখছিলো আর অন্য সরঞ্জাম ও রেডি করে পিঁড়ি রেডি করে রাখা হলো। ওকে হাজামের সামনে নিয়ে আসলে হাজাম ওর লুঙ্গি উঁচু করে দেখে, নুনু ফুটিয়ে কাপড় দিয়ে একটু পরিষ্কার করে। এবার ওকে প্রস্রাব করে নিতে হবে। ভাই প্রস্রাব করে নেয় একটু দূরে যেয়ে। এবার হামাজের সামনে ওকে পিঁড়িতে বসানো হলো আর পিছন থেকে মামা ওকে দুই পা আর দুই হাত দুইদিকে ছড়িয়ে ধরলো। হাজাম নুনু ফুটিয়ে কাঠি রাখে নুনুর মাথায়। নুনুর চামড়া টেনে নিয়ে ভালোভাবে টেনে ধরে কুঞ্চি আটকে দেয়। এবার ক্ষুর দিয়ে এক পোচে মুসলমানি করে দেয়। বেশ চিল্লানো আর কান্না শুরু করে দেয়। হাজাম চিমটা খুলে ছাই লাগিয়ে উল্টিয়ে  দেয়। একটা কাপড়ে আরেকটু ছাই নিয়ে নুনু বেঁধে দিয়ে কাজ শেষ করে। মামা ওকে পাঁজাকোলা করে ঘরের বারান্দায় এনে শুইয়ে দেয়। আমার নিজের বেলাতেও এভাবেই করেছিল তবে নিজে কিছু দেখতে পাইনি এজন্য ভাইয়েরটা বললাম। গ্রামের হাজামরা খুবই কম সময়ে কাজ করে। একটা মুরগি জবাই করতে যতটা টাইম লাগে, ঐটুক টাইমেই মুসলমানি করে ফেলে। এখন হাজামদের একটু সময় লাগে কারণ আগের মতো বসিয়ে কুচ করে কেটে ছাই দিয়ে কাজ শেষ করেনা। এখন ইনজেকশন দিয়ে অবশ করে আর কাটার পরে ওষুধ তুলে গজ দিয়ে ব্যান্ডেজ করে। তবে কাঠি ঢুকিয়ে মাপ নিয়ে চিমটা আটকিয়ে কেটে ফেলার যে প্রক্রিয়া এইটার যে দ্রুতগতি ছিল আগে সেইটা এখনো আছে। ডাক্তারদের দেখছি অনেকটা সময় নিয়ে কাটে ধীরে ধীরে কিন্তু হাজামরা এখনো টেনে ধরে চিমটা আটকিয়েই পোচ মেরে দেয় চিমটা বরাবর। কারোর ভুলক্রমে একটু কম কাটা হলে আবারো সেইটুকু চামড়া টেনে ধরে কেটে দেয় অবশিষ্টটুক।

Post a Comment

0 Comments