১৬ বছর বয়সে মুসলমানির গল্প (পর্ব ৩)

ভাবী সবসময় সোজাসাপটা কথা বলেন। এমন পরিস্থিতিতেও পাল্টালেন না।ওদিকে রাতে ঘুমাতে ঘুমাতে আমার দুশ্চিন্তা মুসলমানির চেয়ে বেশি হচ্ছিল গোসল নিয়ে।রাতে এটা নিয়ে ভাবতে ভাবতেই ঘুমিয়ে গেলাম।সকালে ঘুম থেকে উঠলাম সকাল ১০টায়।নাস্তা খেয়ে বাইরে থেকে ঘুরে আসতে আসতে ১২টা পেরিয়ে গেল।বাড়ি ফিরতেই ভাবী বললেন কাপড় খুলো।আমি ইতস্তত বোধ করছিলাম খুব। ততক্ষণে মামীরাও চলে এসেছে।আমাকে বড় মামী বললেন

বড় মামী:বাবা এতো শরম পেয়ে লাভ নাই, আগামী কয়েকদিন এমনিতেও তো কাপড় ছাড়াই থাকা লাগবো।
ততক্ষণে আকাশে অনেক মেঘও ডাকা শুরু হয়েছে।বৃষ্টি এই নামলো বলে।আমি শার্ট খুললাম।কিন্তু প্যান্ট এভাবে সবার সামনে খুলতে লজ্জা করছিল।তবুও মনের বিরুদ্ধে গিয়ে প্যান্টের হুক খুলতেই ভাবী টান দিয়ে প্যান্ট পুরোটা নামিয়ে নিলো।আমি হয়ে গেলাম একেবারে ন্যাংটা।ষোলো বছর বয়সে এভাবে সবার সামনে ন্যাংটা হতে হবে এমনটা কখনো ভাবিনি।এরপর তারা আমাকে উঠানে নলকূপের কাছে নিয়ে গেলো।ততক্ষনে উঠানে বাড়ির সবাই চলে এসেছে।আমার সমবয়সী মামাতো বোন মিলি আমাকে ন্যাংটা দেখে হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ল মাটিতে আর বলল কিরে ন্যাংটা বাবা তোর নিচে ওইডা কি দেহা যায়।ওদিকে বড় মামী আমার মাথায় পানি দেয়া শুরু করেছেন আর ছোট মামী পিঠ পেটে পরিষ্কার করে দিচ্ছেন।এমন অবস্থায় আমার নুনু একদম শক্ত হয়ে দাড়িয়ে গেল।এতটা শক্ত আগে কখনোই হয়নি।মেঝো মামী এ অবস্থা দেখে বললেন ভাইগ্না আমরার বড় অইয়া গেছে বিয়া দেওন লাগবো।
ভাবী বললেন
ভাবী: হ চাচী ঐ দেহেন নুনুর লগে কতো বালও গজাইছে।কি দেবরজী এইগুলা কামাইতে পারো নাই?
আমার তখন ইচ্ছা করছিল মাটি যেন ফাঁক হয়ে যায়, যেন আমি সেখানে লুকিয়ে যেতে পারি।
বড় মামী: আহা বউ থামো তো।বেচারা এমনিতেই শরম পাইতেছে দেখতাছ না?
তাদের কথা শুনে আমি নুনু ঢাকতে লাগলাম হাত দিয়ে।ভাবী হাত সরিয়ে বললেন
ভাবী: আরে হইছে দেখতে দেও।আর একটু পর তো আর এটা আস্তা থাকবে না।ওদিকে বৃষ্টি আসি আসি করেও না আসায় আশেপাশে প্রতিবেশীদের মধ্যে বেশ কয়েকজন (সংখ্যায় ১০-১৫ জন হবে) চলে এলো।কিছুক্ষণের মধ্যে আমার গোসল শেষ হয়ে গেলে।আমাকে নিয়ে ঘরে চলে গেলেন সবাই।সেখানে কাপড় পড়ে নিলাম।ভাত খাওয়ার কিছুক্ষণ পরই ডাক্তার চলে আসলো।মুসলমানি বারান্দায় সবার সামনে করানো হবে বলে ঠিক হলো।দেখতে দেখতে মুসলমানি শেষ হয়ে গেল।কখন যে শেষ হলো টেরই পাইনি।যাওয়ার সময় ডাক্তার বললেন ৭-৮ দিনে শুকাই যাওয়ার কথা। তবে তোমার বয়স যেহেতু বেশি ২-৩ দিন বেশিও লাগতে পারে।আপাতত দুদিন এভাবেই থাকো।এরপর যদি মনে হয় পোড়ানো কমছে তাইলে লুঙ্গি পইরো নাহয় কাপড় ছাড়া থাকলেই ভালো।

Post a Comment

0 Comments