খালাতো বোনের কাছে নুনু ফুটিয়ে হাজাম দিয়ে মুসলমানি - শেষ পর্ব

এদিকে খালাতো ভাইয়ের মুসলমানি তে এসে খালার সাথে পরামর্শ করে আম্মু আমাকে মুসলমানি করানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলো। আর এটা খালাতো শুনে আমাকে মুসলমানির জন্য প্রস্তুত হতে বললেন।

এর কিছুদিন পর হঠাৎ খালামনিরা আমাদের বাড়িতে এলেন। তখনো কিছু বুঝতে পারিনি। সবাই অনেক খুশি। রাতে খালাতো বোন আমাকে এ সপ্তাহের শেষ দিকে মুসলমানি করানো হবে। আমি শুনে কিছুটা অবাক হলাম। খালাতো বোন আমাকে বললেন সকালে যেন তাকে নুনুটা দেখাই নুনু না ফুটলে ফুটিয়ে দিবেন।
পরদিন সকালে খালাতো বোন আর খালা আমার নুনুটা দেখতে চাইলেন। আমি প্যান্টের চেইন খুলে দেখাতে চাইলে বললো এভাবে না। পুরো প্যান্ট খুলে শুয়ে পড়তে। আমি তাই করলাম। এরপর আপু খালাকে বললো দেখো ওর নুনুটা ফোটে কিনা। খালা একটু মিষ্টি করে হেসে বললো তুই দেখে ওর নুনুটা ফুটিয়ে দে।
একথা শুনে আপু সাথে সাথে তার দুহাত দিয়ে নুনুটা নিচের দিকে টান দিলেন। আমি একটু ব্যাথা পেয়ে চিৎকার দিলাম। খালা আপুকে বললো আস্তে আস্তে ওর নুনুর চামড়াটা ঢলে তারপর যেন ফোটাতে চেষ্টা করে। আপুও খালার কথা মতো নুনুর চামড়াটা ঢলে তারপর ফোটাতে চেষ্টা করলেন। এবার একটু ফুটলো। খুব ব্যাথা পাওয়ার কারণে ওদিন আর নুনু ফোটানো হয় নি। আপু বললো কাল আবার ফুটিয়ে দিবে।
পরদিন সময়মতো আপু আমার নুনুটা একটু একটু করে পুরো নুনুটা ফুটিয়ে দিলেন। নুনুটা ফুটিয়ে আপুকে অনেক খুশি দেখলাম। আপু খালাকে ডেকে বললো দেখো ওর নুনুটা ফুটিয়ে কত্ত সুন্দর লাগছে। গোলাপের পাপড়ির মত নুনুটা ফুটে আছে। আমাকে আপু বললো দেখো তোমার মুসলমানি করানো হয়ে গেলে নুনুটা এভাবে ফুটে থাকবে কত সুন্দর দেখাচ্ছে দেখো। এভাবে কিছুদিন নুনুটা ফুটিয়ে ইজি করে দিলেন আপু।

দেখতে দেখতে সপ্তাহের শেষ দিকে এসে আমার মুসলমানি করানোর তারিখ ঠিক করা হলো এবং হাজাম কে খবর দেওয়া হলো। পরদিন সকালে ঘুম ভেঙ্গে দেখি বাড়িতে অনেক আত্মীয় এবং হাজাম এসে হাজির হয়েছে। আমাকে ঘুম থেকে উঠিয়ে গোসল করিয়ে একটা সেলাইছাড়া লুঙ্গি পরিয়ে হাজামের সামনে শুইয়ে দেওয়া হলো। হাজাম লুঙ্গি টা তুলে নুনুটা সবার সামনে বের করে দিলেন। আমার মুসলমানি দেখতে আসা পাড়াপড়শিদের চোখ তখন আমার নুনুর দিকে।
-এরকম হাজাম আমার নুনুটা আস্তে আস্তে ডলতে লাগলেন আর আমাকে জিজ্ঞেস করলেন ভয় লাগছে কিনা।
-বললাম একটু একটু
-হাজাম বললেন ভয়ের কিছু নেই কিচ্ছু হবে না। শুধু পিঁপড়া কামড় দিলে যেমন ব্যাথা করে তেমন লাগবে।

-এই বলে হাজাম তার ব্যাগ থেকে একটা ইনজেকশন বের নুনুর গোড়ায় পুশ করে দিলেন। আমি একটু ব্যাথা পেয়ে চিৎকার দিলাম। হাজাম বললেন হয়ে গেছে হয়ে গেছে।
- এরপর হাজাম একটা ন্যাকড়া দিয়ে নুনুটা ডলতে লাগলেন। আর আমার সাথে গল্প করতে লাগলেন।
- হাজাম আমার নুনুতে একটা চিমটি কেটে বললো কিছু টের পাচ্ছি কিনা।
- বললাম হ্যাঁ ব্যাথা পাচ্ছি।
- হাজাম আবারো একটা একজেকশষ পুশ করলেন।
- হাজাম জিজ্ঞেস করলেন কিছু টের পাচ্ছি কিনা ‌।
- বললাম না।
হাজাম এবার ব্যাগ থেকে চাকু,চিমটি আর একটা কাঠি বের করলেন। নুনুর নিচে কলার পাতা পেড়ে দিলেন।
আমাকে বললো নুনুটা ফোটে কিনা। পাশ থেকে খালাতো বোন বললো আগে ওর নুনু ফুটতো না ওর মুসলমানি করাবে শুনে ওর নুনুটা ফুটিয়ে দিয়েছি।
হাজাম আপুর কথা শুনে একটু মিষ্টি হেসে আমার নুনুটা ফোটালেন। এরপর কাঠিটা নুনুর ভিতরে দিয়ে একটা মাপ নিয়ে চিমটি দিয়ে আটকে নিলেন। আর আমাকে চোখ ধরতে বললেন। এরকম হাজাম আমাকে কলেমা পড়িয়ে এক পোঁচে নুনুর বাড়তি চামড়াটা কেটে মুসলমানি করিয়ে দিলেন। আমি হালকা একটু চিৎকার দেওয়ায় পাশ থেকে আপু বললো তোমার মুসলমানি করানো হয়ে গেছে এখন শুধু বেঁধে দিবে তোমার নুনুটা।
হাজাম আমাকে মুসলমানি করিয়ে রক্ত পরিষ্কার করে চামড়টা উল্টিয়ে দিয়ে নুনুটা টা গজ কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে নেবালন পাউডার দিয়ে দিলেন। আর কলার পাতায় করে নুনুর বাড়তি চামড়াটা আপুর হাতে দিয়ে বললেন বালিশের নিচে রাখার জন্য। এরপর হাজাম আমাকে প্রেসাব করার জন্য বললেন। আমি প্রেসাব করললাম। হাজাম বললেন ঠিক আছে। এরপর বকশিশ নিয়ে হাজাম চলে গেলেন। আর আমাকে মুসলমানি করানো শেষে ভিতরে নিয়ে শোয়ানো হলো।
আপু পাশ থেকে বলতে লাগলো দেখো তোমার মুসলমানি করানো কতো সুন্দর হয়েছে। নুনুটা কত সুন্দর ভাবে ফুটে আছে। আপু ও খালামনিরা অনেক সেবাযত্ন করেছে এসময়ে। এভাবে ৭-৮ পর যখন পুরোপুরি ব্যান্ডেজ খোলা হলো তখন দেখলাম কাটা উল্টানো চামড়া লাল হয়ে ফুলে আছে। এভাবে আস্তে আস্তে করে কেটে উল্টিয়ে দেওয়া চামড়া মিলে গেছে। আমার মুসলমানির ঘটনা এখানেই শেষ হলো।

Post a Comment

0 Comments