ভাগ্নের মুসলমানি দেখা

আমার ভাগ্নের মুসলমানি যখন হয় তখন আমি ছিলাম সেখানেই। ভাগ্নের বয়স ছিল ৮ বছর, সবই জানতো বুঝতো। মুসলমানি নিয়েও ততটা ভয় ওর ছিল না, অথবা থাকলেও প্রকাশ করেনি। হাজাম আসার পরে ওকে এনেস্থেসিয়া দিয়ে অবস করে নিয়ে ওকে দিয়েই ওর নুনু মালিশ করতে বললো দুই হাত দিয়ে। ও শুয়ে শুয়ে মালিশ করতেছিলো আর হাজাম তার সব জিনিসপত্র রেডি করে একটু আড়াল করে রাখলো। ও শুয়ে ছিল তাই দেখতে পায়নি। ও যেহেতু বালিশ বিহীন শুয়ে ছিল তাই দেখতে পায়নি কিছু। এমনকি এনেস্থেসিয়া দেওয়াটাও দেখতে পায়নি। তবে সামান্য ব্যাথা পেয়েছিলো সুই ঢুকালে। হাজাম ওকে ২টা মেডিসিন দিয়ে সেইটা খেতে পাঠিয়ে দেয়, আর পেশাব করার থাকলে করে আসতে। ওই সময় আমি হাজামকে জিজ্ঞেস করি যে অনেকের চামড়া নাকি কম বা বেশি কাটা হয়ে যায় এমন কেন হয়। হাজাম বললো যে বেশি পাকামি করতে গেলে অমন হয়। এইটা খুবই সাধারণ কাজ, কিন্তু অনেকে বেশি বুঝতে যেয়ে এই অকাজ করে ফেলে। অর্ধেকের বেশি কাটতে হবে এইটাই আসল নিয়ম। আর চিমটা টাইট থাকতে হবে। তাহলে যে কেউ ঠিকঠাক করতে পারে। আপনাকে শুধু বলে দিলে আপনি নিজেও ঠিকঠাক করে ফেলবেন প্রথমবারেই যদি হাত না কাপে। বাচ্চা আসুক, দেখেন আপনাকে বুঝিয়ে দিচ্ছি নিয়ম। আর আপনাদের বাচ্চার তো নুনু ফোটে না। না ফুটলেও আসলে কিছু হয়না। যদি ভিতরে ময়লা জমে তাহলে একটু সমস্যা হয়। কিন্তু না ফুটলেও সমস্যা ছাড়াই কাজ করা যায়। এরপরে আমার ভাগ্নে আসলো রুমে। বোন দুলাভাই ও বসে ছিল। শুয়ে পড়লো আবারো, হাজাম নিজেও নুনু একটু নাড়াচাড়া দিয়ে ওষুধ ঠিকঠাক মালিশ করলো। চিমটি দিয়ে দিয়ে জিজ্ঞাসা করলো ব্যাথা পাচ্ছে কি না। ও আশ্বস্ত করলো যে ব্যাথা পায়না। এরপরে হাজাম ভায়োডিন সামান্য ওর পেলভিকের উপরে ফেললো। এরপরে কাঠিতে ভায়োডিন মাখিয়ে ফোরস্কিন এর ফুটোতে কাঠি ঢুকিয়ে দিলো। কাঠি চারিদিকে ঘুরিয়ে চামড়া ফ্রি করে নিলো। এইটাও হাজাম বললো যে চামড়া ছাড়ায় নিলাম মাথার থেকে। এরপরে কাঠি একদম ফোরস্কিন এর শেষ পর্যন্ত ঠেলে দিলো। ফোরস্কিন এর মাথা ধরে টেনে নিলো যতটা আসে ততটা। টানা অবস্থায় গ্লান্স এর অবস্থান চেক করে নিলো। এরপরে চিমটা দিয়ে আটকে দিলো। হাজাম বললো এই যে চিমটা আটকে দিলাম। কিন্তু চামড়া তো রাবার এর মতো এখন যদি ঢিল দেই তাহলে চামড়া কিছুটা পিছনে চলে যাবে। অর্থাৎ এখন কোনো ঢিল দেওয়া যাবেনা, চিমটা ঠিকঠাক আছে কি না মাথা পুরোপুরি টেনে রেখেই চেক করতে হবে। এই সময় ভাগ্নে জিজ্ঞেস করলো যে "আঙ্কেল এতো জোরে জোরে টানছেন কেনো?"। হাজাম বললো এই তো শুধু চেক করছি। তখন হাজাম তার ব্লেড দিয়ে চামড়াটা কেটে দিলো। চিমটা পড়ে গেলো। বেশ অনেকটা চামড়া কাটা হয়ে গেলো। আর নুনুতে সামান্য একটু চামড়া অবশিষ্ট ছিল। আগেও কয়েকজনের মুসলমানিতে দেখছি হাজাম কাটার পরেও অনেকটা গ্লান্স ঢেকে থাকে চামড়া দিয়ে। কিন্তু আমার ভাগ্নের গ্লান্স প্রায় ৯০ পার্সেন্ট বের হয়ে গেছিলো হাজাম বললো টানা শেষ, আর টানবো না। এবার হাজাম তুলো ভায়োডিন মাখিয়ে নুনু চেপে ধরলো। আর ঐভাবেই একটু ধরে রাখলো। মোটামুটি ২ মিনিট ওভাবেই ধরে রাখলো এরপরে ছেড়ে দিলো। রক্ত বের হয়েছে কি না বুঝলাম না। ভায়োডিন দিয়ে ভেজানো তুলে দিয়ে চেপে ধরেছিলো। একই রং এজন্য বুঝা যায়নি।
ভাগ্নে এই সময়ে বললো পেশাব করবে। বোন বললো এখন না পরে। হাজাম বললো এখন করে নিলেই ভালো। পরে তাহলে বেশ অনেক্ষন শুয়ে থাকতে পারবে চুপচাপ, তাহলেই বেশি ভালো হবে। আপু বললো এই অবস্থায়? হাজাম বললো সমস্যা নাই ব্যান্ডেজ তো করিনি এখনো। করিয়ে নিয়ে আসেন আর ধুয়ে দিবেন করা শেষে। কোনো সমস্যা হবেনা, ভয় পাওয়ার কিছু নাই। বোনের সাথে আমিও গেলাম আর ওকে পেশাব করিয়ে আনলাম। বদনা দিয়ে নুনুতে একটু পানি ঢেলে ধুয়ে দিলাম। ও ওর নুনু দেখে কিছুটা কনফিউজ ছিল কিন্তু কিছু বলেনি। এরপরে হাজামের কাছে গেলে হাজাম তুলো দিয়ে নুনু আবারো মুছে এরপরে সুন্দরভাবে নুনুর চামড়াটা উল্টে দিয়ে তুলো আর গজ দিয়ে ব্যান্ডেজ করে দিলো। ব্যান্ডেজ এর পরে আরেকটু ভায়োডিন ব্যান্ডেজের উপর দিয়ে ঢেলে দিলো। ৫ দিন পরে গরম পানিতে নিম পাতা গরম করে সেটা ঢেলে ব্যান্ডেজ খুলতে হবে বলে গেলো। পরে ভাগ্নে কে বললাম যে মুসলমানি তো হয়ে গেলো, কিছুই টের পাওনি। ভাগ্নে ওর চামড়া দেখে নিজেই অবাক।
মজার বিষয় হচ্ছে ও জানতো যে নুনুর চামড়া কাটে, তবে কেটে ফেলে দেওয়া লাগে এইটা নাকি জানতো না। ওর আরেক কাজিনের নুনু দেখে ভাবছিলো চামড়া কেটে ওই চামড়া পিছনে সরিয়ে দেয় তখন ওকে জানালাম যে আসলে মাথার দিকের চামড়া কেটে ফেলে দেয়। এতটা চামড়া কেটে নিছে আর ও কিছুই বুঝেনি এইটা ভেবে অনেকটা অবাক হলো। পরে ব্যান্ডেজ খোলা আর নুনু ঠিক হয়ে যাওয়ার পরে দেখলাম যে আসলেও ওর নুনুতে উল্টানো চামড়াটা খুবই সামান্য আছে কিন্তু নুনুর শেপ একদমই ঠিকঠাক। চামড়া লুজ বা ওভার টাইট এমন না। মসৃন বেশ সুন্দর অবস্থায় আছে। হাজামটা আসলেও অভিজ্ঞ ছিল এজন্য একুরেট খাৎনা করতে পারছে।

Post a Comment

0 Comments