পয়গম্বরী সুন্নত ও পরে আবার মুসলমানি

আমার মুসলমানি জন্মগতভাবেই হয়েছিল এমনটা জানতাম ছোট থেকেই। আর আসলেও দেখতে অনেকটা ঐরকম ই ছিল। কিন্তু বয়স হওয়ার সাথে সাথে ফোরস্কিন বেড়ে যায় যেটা বাড়ির মানুষ জানতে পারে না। আর আমিও কিছুই জানায়নি। কিন্তু কপাল খারাপ একদিন লুঙ্গি পাল্টাতে যেয়ে আমার দাদি এক পলকের জন্য দেখে ফেলে, তখন আমার বয়স ১৫ এর মতো। এরপরে দাদি বলে যে তোর তো পয়গম্বরী সুন্নত ছিল এখন এমন কেন? আমি বললাম কেমন আবার, ঠিক ই আছে সব। দাদি মানতে রাজি না, যে সুন্নতের মতো নেই নুনুর অবস্থা। মনে হয় তুই ঠিকঠাক নামাজ রোজা করিস না এজন্য আবারো আগের মতো হয়ে গেছে। তোর তো নুনু কাটানো লাগবে। শুনে রেগে গেলাম আমি আর বললাম যে না সব ঠিক আছে। দাদি বললো যে না ঠিক নেই, যদি আমি উনাকে না দেখায় তাহলে উনি আব্বাকে বলবে। পড়লাম মহা ঝামেলায়। শেষে রাজি হলাম দেখতে। উনি দেখলো, ভালোভাবে নেড়েচেড়ে দেখে বললো যে করানো লাগবে মুসলমানি। আমি শুনে রেগে যেয়ে বকাবকি করি উনাকে। দাদি বলে দেখ তুই আমাকে যা ই বলিস আমার কিছুই গায়ে বাধবে না। কিন্তু এমন নুনু নিয়ে পরের মেয়ে বিয়ে করে আনলে তখন দেখিস কি হয়। তোর বয়স মেলা, গোপনে করে নেওয়া যাবে কিন্তু যদি পরেরবাড়ির মেয়ে এরকম দেখে আগে চিল্লাচিল্লি করে সবাইকে জানায় মানসম্মান শেষ করবে তারপরে চলে যাবে। এবার একটু কনভিন্স হলাম কারণ কথায় যুক্তি ছিল।
পরে দাদি এইগুলো শুধু আমার আব্বা আম্মাকে জানায়, অন্য কোনো কাকা ফুপু কেও না। কিন্তু এই বয়সে কিভাবে করা যাবে সেইটা নিয়ে আরো সমস্যা বাধে। তখন বলে যে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেয়ে করতে হবে। আর কয়েকদিন এর জন্য বাড়িতে থাকলে কেউ বুঝবে না। রাত্রের দিকে যেয়ে করে আনলে তেমন কেউ বুঝবে না যে কি হলো। আর ডাক্তার ও অন্য জায়গার হওয়া লাগবে। কিন্তু সমস্যা বাধে যে আমাদের গ্রাম থেকে শহর অব্দি ডাক্তারের কাছে যেয়ে করিয়ে আনা আরো রিস্কি। এবার দাদি বলে তাহলে একটা উপায় আছে, ওর ছোট ফুপুর বাড়িতে যেতে হবে। অনেক দূর তাই চেনাজানার কোনো সমস্যা নেই। ফুপুর বর বিদেশ, ১ বছরের ছেলে নিয়ে থাকে একা একা তার স্কুলের কাছে , কারণ ফুপি প্রাইমারি টিচার ছিল। আর ও কাউকে বলবেও না।
এবার ফুপিকে সব জানানো হয় আর কাউকে কখনো কিছুই বলবেনা এমনটাও শর্ত দেওয়া হয়। এবার ফুপুর বাড়িতে যাওয়া হয়, একজন ডাক্তার ডাকা হয় পরেরদিন।
ডাক্তার বলে যে বয়স তো অনেক, ঘ শুকিয়ে গেলেও পুরোপুরি ঠিক হতে ডবল সময় লাগবে। আমাকে বালিশ ছাড়া শুয়ে থাকতে বলে আর ডাক্তার মাঝে বসে। ইনজেকশন দেয় কয়েকটা। গোড়া তে, আগা তে আবার নিচের দিকেও সাইডের দিকেও। তবে এইটা করার মধ্যে কয়েকবার নুনু দাঁড়িয়ে গেছিলো কিন্তু ইনজেকশন এর প্রভাব যখন ঠিকঠাক পড়া শুরু করে তারপরে থেকে আর সমস্যা হয়না। হাজাম বলে যে নুনু ফুটানো লাগেনি একদম ইজি ছিল। মাথায় ইনজেকশন দেওয়ার পরেও ইজি আছে , কাজে সমস্যা হবেনা একটুও। এর পরে কেটে দেয় তখন হালকা ব্যাথা পাই। সহ্য করার মতো, তেমন বেশি একটা লাগেনি। এরপরে ব্যান্ডেজ করে দিয়ে চলে যায়। সেখানে আমরা ১১ দিন থাকি আর ব্যান্ডেজ খোলা হয় কাটার ২ দিন পরে। ১০ তম দিন থেকেই মোটামুটি সুস্থতা অনুভব হলে চলে আসি বাড়িতে।

Post a Comment

0 Comments