পরপর দুই ভাইয়ের খাৎনা

আমাকে আর আমার ভাইয়ের একসাথে রেডি করা হয় মুসলমানির জন্য। হাজাম ডাকা হয় বাড়িতে। আমরা দুইজন ই ভয়ে ছিলাম এজন্য কেউ ই প্রথমে আগাতে চাচ্ছিলাম না। এরপরে আমার কাকা এসে হুট করে আমাকে ধরে নিয়ে যায় হাজামের সামনে। ওখানেই বসিয়ে মুসলমানি করে দেয়। আগে কাউকে করানো দেখতে দেওয়া হয়নি আমাকে কখনো, তবে দাদির থেকে শুনছি হাজাম কালেমা পড়ায় আর কালেমা বলা শেষ হওয়ার সাথে সাথেই কেটে দেয়। এজন্য ভাবছিলাম যাই হোক আমি কিছুতেই বলবো না। কিন্তু কপালটা এমন ই যে হাজাম কালেমার নাম ও নেয়নি। নিজেই দোয়া বলেছিলো আর বিসমিল্লাহ বলে কেটে ফেলে। প্রচন্ড ব্যাথা আর জ্বালাপোড়া শুরু হয়। এরপরে ছাই দিয়ে কাজ শেষ করে ফেলে।
আমাকে হাজামের সামনে থেকে সরিয়ে পাশে রাখা হয়। এবার ভাইয়াকে আনা হলো, এইটাই আমার প্রথম দেখা মুসলমানি। আমি মাথা কাত করে দেখতেছিলাম। হাজাম নুনু ফুটিয়ে মুন্ডির উপরে কাঠি রাখে আর ফুটানো চামড়া আবার টেনে দিয়ে চিমটা লাগিয়ে সব ঠিকঠাক করে নেয়। এরপরে হাজাম ছোট্ট একটা ছুরি ধরে এক টানে কেটে ফেলে। এরপরে হাজাম নুনুর চামড়া উল্টিয়ে কি যেন দেখে, এবার আবারো ছুরি নিয়ে চামড়া হাত দিয়ে ধরে একটু একটু করে আবারো কাটে ৩ বার। এইদিকে ভাইয়া তো চিল্লায়ে আকাশ বাতাস এক করে ফেলতেছে। ঠিকঠাক কাটা শেষ হলে চামড়া উল্টিয়ে ছাই মাখিয়ে দিয়ে কাজ শেষ করা হয়। পরে হাজাম বলতেছিলো যে ছোটটাকে কাটার সাথে সাথেই মাথা বের হয়ে গেলো, কিন্তু এটাকেও মাপ ঠিকঠাক নিলাম কিন্তু কেটে দেখি মাথা বের হয়নি। চাইলে তো কাজ শেষ করে দেওয়া যেত কিন্তু এতে তো সুন্নত আদায় হতো না এজন্য আবারো কেটে মাথা বের করে দিলাম। এখন ঠিকঠাক সুন্নত আদায় হয়েছে।

Post a Comment

0 Comments