বোনের ছেলের মুসলমানি

আমার বোনের ছেলের মুসলমানি আমাদের বাড়িতে করানো হয়েছিল। দুলাভাই বিদেশ থাকে, আপু এক সামলাতে পারবেনা এজন্য আমাদের বাড়িতেই করানোর সিদ্ধান্ত হয়।
মুসলমানির আগে মা আর আপু মিলে ওর নুনু ফুটানো আর পরিষ্কার করার কাজ করতে থাকে। ফুটানো নিয়ে তেমন সমস্যা হয়নি কিন্তু ভিতরে ময়লা জমে ছিল অনেক। সেগুলো কটনবাড গরম পানিতে চুবিয়ে ঘষে ঘষে পরিষ্কার করা হয়েছিল। মা বললো যে মোসলমানি হয়ে গেলে এই ময়লা আর জমবে না।
ভাগ্নে বেশ নরম স্বভাবের আর ভীতু ও এজন্য করানোর দিন ওকে সহজে হাজামের কাছে আনা যাচ্ছিলোনা। একপ্রকার জোর করে ধরে নিয়ে আশা হয় হাজামের সামনে। আব্বা ওর হাফ প্যান্টটা টেনে খুলে ফেলে। এরপরে হাজামের সামনে বসানো হয় একটা টুলে আর আব্বা পিছনে আরেকটা উঁচু টুলে । হাজাম নুনু নাড়াচাড়া করে, ফুটায় এরপরে ইনজেকশন দেয়। ইনজেকশন দেওয়ার পরে নাড়াচাড়া করতে থাকে কিছুক্ষন। একটু পরে হাজাম আসল কাজের সিগন্যাল দিলো। এবার পিছন থেকে মা এসে ওর মুখে গামছা দিয়ে ঢেকে রাখলো যাতে দেখতে না পারে।
হাজাম কাঠিয়ে ঢুকিয়ে মাপ নিয়ে চিমটা লাগলো কিন্তু এই টাইম এ ও একটা ঝাটকা দেওয়াতে কাজটা হলোনা। হাজাম ওকে আরেকটু শক্ত করে ধরার জন্য বলল। এবার আমি সহ ধরলাম ওকে যাতে নড়তে না পারে।
হাজাম আবারো মাপমতো কাঠি ঢুকালো আর চিমটা লাগলো সামনে। চিমটার সামনে অল্প একটু চামড়া ছিল। ক্ষুরটা নিয়ে রাখা ছিল খুলে রাখা অবস্থায়। ঐটা ধরে চিমটার সামনে কুচ করে এক টান দিয়ে কেটে ফেললো। এবার চিমটায় যেইটুকু চামড়া বেঁধে ছিল সেখানে হাজাম কয়েক ফোটা স্যাভলন ফেললো চিমটা বরাবর যাতে কাটা জায়গায় পড়ে। এবার চিমটার উপর দিয়ে একটা কাপড় দিয়ে নুনুটার উপরে রাখলো আর ওই অবস্থায় চিমটা বের করে আনলো। কাপড়টা হাজাম চেপে রাখছিলো আর এবার ওর চোখ খুলতে বলা হলো। ওকেও ছেড়ে দিতে বলা হলো। ওকে হাজাম কাপড়টা চেপে ধরে দাঁড়াতে বললো। হাজাম জিজ্ঞেস করলো যে কানতেছে কেন? জ্বলে নাকি ব্যাথা করে? ও বললো জ্বলেও না, ব্যাথাও করে না। তখনও ও দেখেনি ওর নুনুর অবস্থা কি ভিতরে, আমরাও দেখিনি। হাজাম বললো যে নুনু শুধু ফুটিয়ে দিয়ে ব্যান্ডেজ করলেই হয়ে যাবে, আর ওই সময়টায় কালেমা পড়বা আমার সাথে সাথে, আর কিছু করা লাগবেনা। ও রাজি হলো।
এবার কাপড় হাজাম ওর থেকে ছাড়িয়ে নিলো। যেহেতু শুধু কাটা হয়েছে কিন্তু রক্ত নেই তাই ও বুঝে উঠতে পারেনি কাজ শেষ। আর হাজাম চামড়া, ক্ষুর আড়াল করে রাখছিলো। এবার হাজাম ওকে কালেমা পড়াতে পড়াতে নুনুর চামড়া ভাঁজ করে ঔষধ দিয়ে ব্যান্ডেজ করে দিলো।
ও বেশ কিছুদিন পর্যন্ত ভাবতো যে ওকে শুধু চামড়া ফুটিয়ে ভাঁজ করে বেঁধে দেওয়া হয়েছে। পরে ঘ মোটামুটি শুকিয়ে গেলে জানানো হয় যে ওকে আসলেই মুসলমানি করানো হয়েছে আর নুনুর সামনের চামড়াটা কেটে ফেলা হয়েছে। ও আসলে যখন নুনুতে কাপড় ধরে দাঁড়িয়েছিল তখন কাটা অবস্থাতেই দাঁড়িয়ে ছিল। জানতে পেরে একটু শকড হলেও বেশ খুশি হয়েছিল। কারণ ও চিন্তা করছিলো পরে হয়ত আবার মুসলমানি করানো লাগবে। কিন্তু হয়ে গেছে জেনে খুশি ও নিশ্চিন্ত হলো।

Post a Comment

0 Comments