গ্রামের গণ মোসলমানি

গ্রামে মুসলমানির সময়ে ৫০ বা তার বেশি পার্সেন্টের সময় ই দেখা যেত যে একাধিক মুসলমানি একসাথে হয়। মানে এক একজনের বেশি একটা হতোনা। আসে পাশের কয়েক বাড়ির সবার একসাথে করিয়ে দেওয়া হতো।
তা সেই সময় আমাদের ও আসে বাড়ির বাড়ির কয়েকজন উঠলো মুসলমানির কথা।  মোটামুটি ৫ জন ছিলাম তখন আমরা একই বয়সী আরেকজন একটু কম। সব মিলায়ে ৬ জন না কাটানো। কোনদিন যে করা হবে এইটা কেউ ই জানতাম না প্রথমে। তবে করার আগেরদিন জেনে গেছিলাম।
এরপরেরদিন আমাদের ৬ জনকে একত্রিত করা হয় কাটানোর জন্য। সবাইকে আলাদা রাখা হলো। এরপরে প্রথমে ছোটটাকে হাজামের দিকে নিয়ে গেলো আর আমরা বাকিরা যেখানে সবাইকে রাখা ছিল সেখানে। ছোটটার হওয়ার পরে আমাদের থেকে আরেকটাকে নিলো। ওর করানো হলে ওকেও ওর বাড়িতে নিয়ে গেলো উঁচু করে ধরে। এরপরে আমাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হলো। হাজামের সামনে দাঁড়ালাম। হাজাম একটা পিঁড়িতে বসা। হাজাম লুঙ্গি উঁচু করে ভাঁজ করে গেঞ্জির সাথে গুঁজে দিলো আর নুনু ধরে টানাটানি করতে শুরু করলো। একজন আমাকে মাথা ধরে উপরেরদিকে রাখছে এজন্য আর দেখার চান্স নাই। কালেমা পড়তে বলা হলো হাজামের সাথে বলা শেষ আর অমনি কেটে দিছে। ব্যথায় চিৎকার আর কান্না করলাম আমি। হাজাম নুনুতে ছাই দিয়ে বেঁধে দিলো। আর কাটা চামড়া একটা কাপড়ে বেঁধে ঐটা কব্জিতে বেঁধে দিলো। এরপরে আমাকে আমার বড়ভাই কোলে করে বাড়িতে নিয়ে আসলো। শুইয়ে দিলো আর আমি সেভাবেই শুয়ে থাকলাম। ছাই এর কাপড় খোলা হলো ৩ দিন পরে। এই ৩ দিন নুনু একটু ভার ভার লাগতো। কাপড় খোলার পরেও ভার এর মতো লাগতো কিন্তু হালকা। এরপরে মা প্রতিদিন নুনুতে নারিকেল তেল দিয়ে দিতো। এতে নাকি ক্ষত খুব তাড়াতাড়ি সারবে। তবে খুব সাবধানে কারণ দিতে হবে তো আসলে কাটা দাগের উপরে, আর খুব আস্তে চাপ লাগলেও ব্যাথা করবে এজন্য কেনি আঙুলে একটু তেল ভরিয়ে নুনুর চতুর্দিকে লাগিয়ে দিতো। ঘা হলেও কোনো ইনফেকশন হয়নি বেশ ভালোভাবে সেরে গিয়েছিলো, তবে আমাদের সাথের একজনের ঘা ঠিক হতে অনেক সময় লাগছিলো।

Post a Comment

0 Comments