হুজুর দিয়ে মুসলমানি খাৎনা করা

যখন আমার মুসলমানি করা হয় তখন কেবল গরমের ছুটি দিয়েছিলো ক্লাস থ্রিতে ছিলাম। হটাৎ বাড়িতে আলাপ আলোচনা শুনতে পাই যে আমাকে নাকি মুসলমানি করানো হবে। এই বিষয়ে আমি আগেও জানতাম, করাতেও দেখেছি কিন্তু নিজের করবে শুনে একটু একটু ভয় লাগতে শুরু করলো। ছুটির ২ দিনের মতো কেটে যায় তখন বার বার ভাবতেছি কোনোভাবে যদি পিছিয়ে যায় এবারের মতো। কারণ এর আগেও একবার এভাবে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েও শেষ পর্যন্ত করানো হয়েছিলোনা।
কিন্তু দ্বিতীয় দিন রাত্রে লুঙ্গি গেঞ্জি কেনা দেখে বুঝলাম যে এইবার হবেই।
কিন্তু পরেরদিনই যে হবে এইটা আন্দাজ করতে পারিনি। দুপুরে ঘুমিয়ে ছিলাম। ঘুম থেকে উঠার পরে বাইরে যাবো খেলতে ভাবছি তখন আম্মু বললো যে এখন না পরে যেতে। একটু পরে আব্বু বাড়িতে আসলো সাথে একটা লোক। তখন বুঝছি এখন কি করবে। লোকটা বসার ঘরে বসলো আর আমাকে নিয়ে আসতে বললো। আব্বু আম্মু বড় বোন সবাই আমাকে নিয়েই গেলো সেই রুমে। লোকটা আমার সাথে কিছু কথা বললো আর অভয় দিলো। একদম হুজুর টাইপের, জুব্বা পাগড়ি পরা, বড় দাড়ি আর হাসিখুশি মুখ। লুঙ্গি ওই লোকটাই আমাকে পরিয়ে দিলো আর প্যান্ট নিচ দিয়ে খুলিয়ে নিলো। এরপরে উনার রেডি রাখা ইনজেকশন ব্যাগ থেকে বের করে সিরিঞ্জ কভার খুলে লুঙ্গি উঁচু করে আমাকে উপরেরদিকে তাকাতে বলে ইনজেকশন দিলো। ইনজেকশনে বেশ একটু ব্যাথা লাগলো। ইনজেকশন শেষে লুঙ্গি দিয়ে নুনু ধরে ম্যাসাজ একটু করে আমাকে করতে বললো। এরপরে প্রস্রাব করে আসতে বললো। প্রস্রাব শেষে ভয়ে ভয়ে গেলাম সামনে। এবার মুসলমানি করার জন্য ঠিকঠাক ভাবে বসানো হলো যেভাবে বসানো হয়। যেহেতু লুঙ্গি ছিল থাই এর উপরে তাই নিচে কিছু দেখতে পারছিলাম না। হাজাম বললো যে ভয় পাচ্ছি কেন? কিছু কি করছি আমি? এবার আমাকে টুকটাক কিছু প্রশ্ন করতে থাকলো। এরপরে জিজ্ঞাসা করলো কালেমা পড়তে পারি কি না, সূরা ফাতেহা জানি কি না। জানি বললে খুশি হয়ে বললো আলহামদুলিল্লাহ। এরপরে কালিমা পড়তে বললো বলা শেষে নিজে দুরুদ পড়লো আর বললো কালেমা তৈয়বা বলা শেষে এই দুরুদ পড়তে হয়। এরপরে উঠে দাঁড়াতে বললো। সময় লাগলো মনে হয় ২-৩ মিনিট হবে। মানে পজিশন মতো বসার পরে ২-৩ মিনিট পরেই বলে উঠে দাঁড়াতে। আমি ভাবছি কালেমা পড়া শেষ হওয়ার পরে কাটবে আমি সেভাবেই প্রস্তুত ছিলাম মনে মনে। লুঙ্গি সাবধানে ধরার বিষয়ে শিখিয়ে দিলো আর কয়েকটা দিন একটু সাবধানে চলতে হবে সেই বিষয়েও বললো। এরপরে আম্মু আর আপুর সাথে রুমের ভিতরে চলে আসলাম। পরে আম্মুকে জিজ্ঞেস করলাম যে সবাইকে তো আগে দেখছি কালেমা পড়ার পরে কেটে দে আর ওই লোকটা কালেমা পড়া শেষে দাঁড়াতে বললো। কখন করলো তাহলে ?
আম্মু বললো তোমাকে বসানোর সাথে সাথেই উনি নুনুতে কাঠিয়ে ঢুকিয়ে চামড়া টেনে চেমটি লাগিয়ে উনার ক্ষুর টেনে দিছে। হাতে চেমটি ক্ষুর দুইটাই ছিল। চেমটি লাগানোর ২ সেকেন্ডেই ক্ষুর চালায় দিছে। এমনকি ক্ষুর পুরো খুলে সোজা ও করেনি। খুর একটু ফাঁকা করছে যাতে খুরের ব্লেডের অংশ বের হয় ওই অবস্থায় খুর উপর থেকে নিচে নামে দিচ্ছে। খুব ধার ছিল তাই চামড়াও চোখের পলকে চেমটির সামনে থেকে উধাও। চেমটি খোলার পরে সামনে থেকে সাদা দেখাচ্ছিল কিন্তু রক্ত পড়েনি। কাটা জায়গা থেকে পিছনে ঠেলা দিয়ে পাউডার দেওয়া টিসু আর কাপড় দিয়ে ব্যান্ডেজ করে দিছে। অভিজ্ঞ লোক তাই দেখতে দেখতে কাজ শেষ। ৩০ সেকেন্ড ও নেয়নি মুসলমানি করে দিতে। 

বোন বললো যে আমিও আগে দেখেছি কালিমা পড়ানো শেষ করেই মুসলমানি দিয়ে দেয়। কিন্তু এই হাজাম ব্যান্ডেজ করানো ও শেষের দিকে তখন কালেমা পড়ালো। আর হাজামের সামনে বসতে বসতে মুসলমানি শেষ করে দিছে। ১০টা সেকেন্ড ও মনে হয়না সময় নিলো। বসতে বসতেই কাজ শেষ। কিছু টের পাওয়ার ও সুযোগ নাই। ইনজেকশন এর কারণে ব্যাথা ছিলোনা এজন্য কাটলে না ব্যাথা পাইছিস না একটু টের ও পাইছিস।
এরপরে কয়েকদিন একটু সাবধানে চলাফেরা করা লাগলো। আমার একটা কাজিনের নাকি মুসলমানির পরে প্রস্রাব হচ্ছিলোনা অনেক সময় ধরে। মেডিকেলে আবারো নেওয়া লাগছিলো। আমার ও মোটামুটি হচ্ছিলোনা কয়েক ঘন্টা যাবৎ তাই আম্মু একটু ভয় পাচ্ছিলো। কিন্তু আসলে মুসলমানির আগে একবার করেছি তাই হচ্ছিলোনা। রাত্রে ঘুমানোর আগেই আম্মুকে বললাম যে প্রস্রাব করবো, শুনে একটু নিশ্চিন্ত হলো আম্মু আর নিয়ে গেলো বাথরুমে। নুনু তখন নিচু হয়ে ছিল আম্মু নুনুটা ধরে একটু সোজা করলো আর বললো ব্যাথা লাগে কি না বললাম না। এবার করতে বললো। করা শেষে বললো একদম ঠিক আছে সব। আর কোনো টেনশন নাই।  এরপরে ব্যান্ডেজ খোলার দিন উপরের কাপড় খোলার পরে টিসুও খুব সহজে খুলে গেলো। নুনুতে গোল হয়ে সাদা পাউডার লেগে আছে। পানি লাগানো নিষেধ ছিল। যে পাউডার এমনি এমনি ঝরে যাবে। কাঁচা ভাব থাকা পর্যন্ত পানি লাগানো যাবেনা। তখন নুনু দেখতে অতটা ভালো দেখায়নি কারণ গোল জায়গাটা ফুলে ছিল। পরে শুকানোর পরে সুন্দর শেপ হয়ে যায়। তবে এর আগে আম্মু প্রায়ই গোসল করানোর সময় নুনু ফুটিয়ে পরিষ্কার করে দিতো সব সময় আর আমাকেও বলেছিলো প্রস্রাব শেষে এভাবে ফুটিয়ে ভিতরে পানি দিতে। এজন্য উপুরের চামড়া বেশ ইজি ছিল আর ময়লা ছিলোনা। এতে করে মুসলমানিতে সুবিধা হয়েছে। হাজামের ফুটানো ও লাগেনি, অনেকের আবার মুসলমানির সময় ফুটিয়ে ভিতরে পরিষ্কার করা লাগে, কারোর কারোর চর্বির মতো ময়লা জমে সেইসব পরিষ্কার করার সময় খুব ব্যাথা হয় কিন্তু আমার তেমন কিছুই হয়নি। 

পরে বড় হওয়ার পরে যখন মাস্টারবেশন শিখলাম দেখতাম পেনিসের মাথা একটু নিচের দিকে হয়ে থাকে আর নিচের রগে বেশ টান লাগে ব্যথাও করে।
কিন্তু তখন বেশ বয়স হয়ে গেছে তাই কাউকে বলতেও পারিনা কিন্তু বুঝলাম যে এভাবে বেশিদিন চলে বিয়ের পরে সমস্যা বেশি হবে। তো সময় সুযোগ করে আম্মুকে একদিন বলেই ফেললাম যে নিচের রগে টান লাগলে ব্যাথা করে। আম্মু দেখতে চাইলে রাজি হচ্ছিলাম না। কয়েকটা বোকা দিয়ে নিজেই চেন খুলে দেখলো যে সত্যি ই রগটা খুব ছোট। আম্মু বললো এইটা শক্ত বানিয়ে দেখতে হবে। নুনু একটু নাড়াচাড়া করতে করতেই শক্ত হলো তখন মাথা নিচের দিকে হয়ে ছিল টান খেয়ে। এরপরে এইটা নিয়ে আব্বুর সাথে ডিসকাস করলো। আব্বু একজন ডাক্তারের খোঁজ পেলো যিনি এই রগ ছাড়িয়ে দিতে পারবে। সেই হসপিটালে যাওয়ার পরে ডাক্তার নিচের রগ ও মাইনর অপারেশন করে ঠিক করে দিলো। আবারো মুসলমানির মতো ব্যান্ডেজ করা থাকলো কয়েকদিন। এরপরের থেকে নুনুর সমস্যা পুরোপুরি নির্মূল হয়ে গেলো।

Post a Comment

0 Comments