চাচাতো ভাইয়ের মুসলমানি করা

আমাদের এলাকার একজন হাজাম ছিল বেশ নামডাক আছে আশেপাশে কাজের জন্য। আমার চাচাতো ভাইকে মুসলমানি করানোর জন্য উনাকেই ডাকা হলো। তো মুসলমানির দিন উনি আসলেন আর ভাইকে আনা হলো উনার সামনে। উনি ইনজেকশন রেডি করে রেখেছিলেন। ভাই দাঁড়ানো অবস্থায় উনি নুনু চেক করার নাম নিয়ে ধরলেন আর ভাইকে দেখতে না দিয়ে ইনজেকশন পুশ করে দিলেন। চাচা মূলত পিছন থেকে ধরে রাখছিলো এজন্য ভাই দেখতে পায়নি। এরপরে নুনু মালিশ করতে বললেন আর প্রস্রাব করে আসতে বললেন। উনার প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বের করে আড়ালে রাখলেন এই সুযোগে।

এরপরে হাজামের সামনে বসানো হলো। উনি মানা করলেন চোখ না ধরতে, কারণ উনি তো শুধু ময়লা পরিষ্কার ফুটিয়ে বেঁধে দিবে। এর জন্য ভয় পাওয়ার ও কিছু নাই, চোখ ধরার ও কিছু নাই। ভায়োডিনের কৌটা দেখিয়ে বললো যে এইটা হলো আঠা। ফুটিয়ে এইটা দিয়ে আঠা মেরে দিলে মুসলমানির মতো হয়ে যাবে নুনু। এরপরে অটোমেটিক দুই চামড়া মিশে গেলে অটোমেটিক মুসলমানি হয়ে যাবে।
এরপরে হাজাম ফুটানোর চেষ্টা করলো নুনু ফুটলোনা। তবে একটু জোরে চাপ দিতেই ফুটে গেলো। ভিতরে কিছু ময়লা জমে ছিল। উনি সেইটা পরিষ্কার করতে লাগলেন, কাপড় দিয়ে, কাঠি দিয়ে বিভিন্নভাবে ময়লা সরিয়ে ফেললো। ভাই তখনও দেখতেছে কিন্তু যেহেতু কাটাকুটির মতো কিছু করছে না তাই চুপচাপ আছে। এবার হাজাম কতটুকু ভাঁজ করবো দেখতে হবে, তাহলে মাপ নিয়ে আঠা মাখিয়ে দিলেই কাজ হয়ে যাবে। উনার ইনস্ট্রুমেন্ট গুলো গ্রাম্য হাজামদের থেকে উন্নত ছিল।
একটা সাপোজিটোর রেডি করে রাখলেন এই টাইমে। এবার কাঠি ঢুকানো অবস্থায় স্টিলের চিমটা লাগিয়ে দিলো। এবার বললো এইটুকুতে আঠা দিয়ে উল্টিয়ে দিলেই কাজ শেষ। এবার উনি এক হাতে নুনু ধরা এই অবস্থায় সাপোজিটরি ঢুকিয়ে দিলো ওর পিছনে। যেহেতু এমন পজিশনে বসে ছিল যে পিছনের ছিদ্র ও সামনে থেকে দেখা যায়। সাপোজিটরি ঢুকালে বেশ ব্যাথা পেয়ে উঠলো আর চোখ বুজে উঃ করে উঠলো। আর ঠিক এই সময়ে এক সেকেন্ডের মধ্যে উনার কাছেই আড়াল করা ব্লেড দিয়ে চামড়া কেটে দিলো। কাটার সাথে সাথেই চামড়া কাঠি ব্লেড পিঁড়ির নিচে রেখে দিলো। ভাই বুঝলো ও না কখন কাটছে। এবার চামড়া উল্টিয়ে ভায়োডিন ভায়োডিন লাগলো আর বললো যে এইযে উল্টিয়ে আঠা লাগলাম এবার বেঁধে দিলেই শেষ। হাজাম ব্যান্ডেজ করে দিলো। কিন্তু ভাই বুঝলো ও না যে উল্টিয়ে আঠা লাগাচ্ছে কিন্তু যেইটুকু উল্টিয়েছে ওর সামনের দিকের থেকে চামড়া কেটে ফেলা হয়েছে, পুরো চামড়া উল্টায়নি। এবার ওকে পাঁজাকোলা করে নিয়ে শুইয়ে রাখতে বলা হলো। সাপোজিটরি দেওয়া হয়েছে যাতে ওর ব্যাথা তেমন না হয় অবশ কেটে যাওয়ার পরেও। জানানো হলো যে ৬-৭ দিন পরে গরম পানি দিয়ে ব্যান্ডেজ খুলে ফেলতে হবে। 

Post a Comment

0 Comments