ভিন্ন এক সম্প্রদায় এর খৎনা ও পরবর্তী জীবন কাহিনী

আমরা উপমহাদেশ এর একটি দেশ এর এর একটি বিশেষ গোত্রের মানুষ যারা একটু আলাদা রেওয়াজে চলি। তাই আজকের ঘটনাটা একটু ভিন্নরকম লাগবে। আমি ইচ্ছাকৃত দেশের নাম ও জায়গা কিছুই মেনশন করবো না।
আমাদের মধ্যে ছেলে মেয়েরা অনেক বেশি লজ্জাশীল ও পর্দাশীল স্বভাবের হয়ে থাকে। এজন্য অনেক জায়গায় যেমন দেখা যায় সবার সামনে নিয়ে খাৎনা করে দিচ্ছে আমাদের সেভাবে করা হয়না। একটু ছোট বাচ্চা হলো একদম নিকটাত্মীয় দেড় সামনে করানো যেতে পারে শুধু , একটু বেশি বড় হলে নিজের গ্রান্ডপারেন্টস (ফ্রম বোথ সাইড) , প্যারেন্টস, ভাই-বোন , চাচা ফুফু মামা খালা, এর বেশি কোনোভাবেই দেখানো যাবেনা। এবং সুস্থ হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত দেখাশোনা এদের ই করতে হবে। আর কোনো জটিলতার কারণে যদি না করা হয় এবং বয়োসন্ধি চলে আসে তাহলে আর করানো যাবেনা। সেক্ষেত্রে বিয়ের পরে বৌ কে দিয়ে করিয়ে নিতে হবে যদি কোনো জটিলতা না বাধে।
যেমন অনেকের দেখা যায় করানো হয়নি, ভবিষ্যত এ বৌকে দিয়ে করতে হবে কিন্তু ১৪-১৫ বয়সে যেয়ে নুনুর মাথা আটকে যায় সামনে, পেছনে আসেনা এমন সমস্যা শুরু হলো। সেক্ষেত্রে চিকিৎসা হিসেবে করানো যাবে, যে কাটবে সে ই শুধু দেখবে পরিবারের কেউ থাকবে না। তবে করার পরে প্রয়োজনে কোনো কিছু একা না করা গেলে উপরে যাদের নাম বলা হলো তাদের হেল্প নেওয়া যাবে। তবে বৌ যদি না পারে তখন তার থেকে পারমিশন নিয়ে হাজাম /ডাক্তার দিয়ে করানো যাবে।

প্রায় ৭ বছরের সময় আমার খাৎনা করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। খাৎনার দিন সকালে গোসল করিয়ে সুতি কাপড়ের সেলাই বিহীন লুঙ্গি আর গেঞ্জি পরিয়ে দেয়। হাজাম ও সকাল সকাল চলে আসছিলো। বাড়ির কয়েকজন মানুষ ই ছিল শুধু চারিদিকে। প্লাস্টিকের চেয়ারে হেলান দিয়ে বসানো হয় আমাকে। এবার হাজাম নুনু ধরে দেখে। যেহেতু মা আর দাদি মাঝে মাঝে গোসল করিয়ে দিয়ে নুনু ফুটিয়ে পরিষ্কার করে দিতো এজন্য নুনুতে ময়লা ছিল না। হাজাম এবার একটা কলম দিয়ে নুনুর চারিদিকে গোল করে দাগিয়ে নেয়। এরপরে নুনুর মাথা টেনে ধরে দাগ বরাবর কাঠি বসিয়ে দেয়। হাজামের পকেটে খুর ছিল , দাদা আমাকে চোখ ধরে রাখলো পিছন থেকে। এবার হাজাম চামড়াটুকু কেটে দিলো। 

কাটলে ব্যাথা অনেক লাগলেও চুপ ছিলাম। এরপরে হাজাম নুনুটা ব্যান্ডেজ করে দিলোকাপড় দিয়ে। একটা পাতা দিয়ে চামড়াটা পেঁচিয়ে নিয়ে পুরো ঢেকে ফেলে লুঙ্গির কাপড়ের কোনার দিকে বেঁধে দিলো। সাদা যেই সেলাই বিহীন লুঙ্গিটা পরে ছিলাম তাতে বেশ কয়েক ফোটা রক্ত পড়ছিলো নুনুর থেকে ।
কিন্তু হাজামের বাঁধনটা একটু বেশি টাইট হয়ে যাওয়ার কারণে রাত্রে প্রস্রাব আসলে করতে পারছিলাম না। বাসায় বললে তখন দেখলো যে এতো রাত্রে তো হাজামকে পাওয়া ও যাবেনা কিন্তু পাশের বাড়ির একজন আন্টি ছিল যে তার স্বামীর খাৎনা নিজে করছে। বাড়ির সবাই ভাবলো যেহেতু আমি এখনো ছোট তাই উনাকে দেখানো যাবে। উনাকেই ডাকার ব্যবস্থা করা হলো। উনি এসে ব্যান্ডেজটা খুলে দিলেন। এবার ভালোভাবে প্রস্রাব করতে পারলাম। এরপরে উনি উল্টানো ভাঁজটা ঠিকঠাক আছে কি না চেক করে পুনরায় বেঁধে দিলেন তবে আগেরমত টাইট করে বাধেনি।
এরপরে নুনু শুকিয়ে গেলে কাটা চামড়ার বেঁধে রাখা জায়গা থেকে চামড়া খুলে ফেলা হলো আর চুলার ভিতরে দিয়ে দেওয়া হলো। যেই পাতা দিয়ে পেঁচানো থাকে ঐভাবে ওই অবস্থাতেই ফেলে দেওয়া হয়। এইটাই নিয়ম এখানের, কাটা চামড়াটা আগুনে দিয়ে দেওয়া হয়। মনে করা হয় যে ঐটায় জীবাণু থাকে বলেই কেটে ফেলা হয়, আগুনে পুড়িয়ে দিলেই সব ঠিক। এরপরে সেই লুঙ্গিটা ভাঁজ করে রেখে দেওয়া হয়। যেহেতু আমি একমাত্র ছেলে ছিলাম, আমার বোন আছে ভাই নেই এজন্য স্বাভাবিকভাবে ভাঁজ করে রেখে দেওয়া হয়। যাদের একাধিক ভাই থাকে তাদের যার যার নাম চিহ্নিত রাখার ব্যবস্থা করা হয়।
এবার প্রশ্ন আসতেছে যে এইটা কেন করা হয়! এইটা বিয়ের সময় বিছানায় ব্যাবহৃত হয় এবং এইটাই এর সর্বশেষ ব্যাবহার। তারপরে এটাকে মাটিতে পুঁতে দেওয়া হয়, যেহেতু পিওর সুতি কাপড় তাই মাটিতে মিশে যায়।

মূলত বিয়ের পরে প্রথম মেলামেশার সময় বিছানায় এইটা বৌ এর পাছার নিচে দেওয়া হয়। সতীচ্ছেদের রক্ত এর উপরেই পড়ে, অনেকের রক্ত কম বের হয় যে গড়িয়ে পড়ে না, তাদের ক্ষেত্রে কাপড় দিয়ে যৌনিতে বা পেনিসে লেগে থাকা রক্ত মুছে নেওয়া হয়। আবার অনেকে কুমারী রক্ত বের হয়না, ওদের ক্ষেত্রে কাপড়টা দিয়ে যৌনিটা মুছে নেওয়া হয় শুধু। যদি কেউ তালাকপ্রাপ্তা বা বিধবা মেয়ে বিয়ে করে তবুও এইটা তাদের পাছার নিচে দেওয়া হয় যদি ছেলের প্রথম বিয়ে হয়ে থাকে তো। আবার ছেলে যদি দ্বিতীয় বিয়ে করে কোনো কুমারী মেয়েকে, ইচ্ছা হলে আরেকটা কাপড় কিনে এনে ব্যাবহার করতে পারে না চাইলে না করলো, সমস্যা নেই। তবে কাপড়টা কাউকে দেখানো যাবেনা। যেই দম্পত্তি মিলন করেছে তারা নিজেরা এই কাপড়টাকে কোথাও পুঁতে ফেলবে।

তবে অনেক আগে নাকি এই রক্ত মাখা কাপড় পরিবারের গুরুজনদের দেখানোর রেওয়াজ ছিল। তখন আমাদের গোত্রে পর্দাশীলতা আর লজ্জাশীলতা তুলনামূলক কম ছিল। এখন বেশি , এজন্য এই কাপড় প্রাইভেসি এর ব্যাপার। কাউকেই দেখানো হয়না।

Post a Comment

0 Comments