দাদাবাড়িতে খাৎনা

বার্ষিক পরীক্ষার ছুটির শেষে আমাকে গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে নিয়ে যেয়ে মুসলমানি করানোর সিদ্ধান্ত হয়। এর আগে হয়েছিল ঈদের সময় কিন্তু নানান ব্যাস্ততায় করা হয়নি। ব্যাপারটা আমার থেকে গোপন রাখা হলেও গ্রামে যেয়ে অন্য কাজিনদের থেকে জেনে ফেলি। তখন থেকেই খুব চিন্তায় পরে গেছিলাম। তখন আমার ছোট ফুপুর বিয়ে হয়নি উনি বাড়িতেই থাকতেন। ছোট ফুপুকে ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞাসা করি ওরা তো এমন এমন বলতেছে আমাকে, এইটা কি সত্যি? ফুপু বলে যে হা সত্যি। এবার তো আরো ভয় পেলাম, ফুপু তখন আমাকে বিভিন্নভাবে বুঝলো যে ভয়ের কিছু নাই। এইটা সব ছেলেদের হয়। কিচ্ছু হয়না এইটা করলে। এইটা করলে সওয়াব হবে। ফুপুকে বললাম কিন্তু ব্যাথা লাগবে তো অনেক। ফুপু বললো আগে নুনুটা দেখি তোর, বের কর। চেন খুললাম, উনি নুনুটা ফুটিয়ে দেখলেন যে খুব সহজেই ফোটে। বললেন যে ব্যাথা হবেনা কারণ নুনু ফোটে। যাদের ফোটেনা তাদের ব্যাথা করে। 

পরেরদিন সময়মতো হাজাম আসলো। চাচা আমাকে হাজামের সামনে বসিয়ে রাখছিলো আর আত্মীয়রা চারিদিকে ছিল। চোখ একজন কাজিন ধরে রাখছিলো। হাজাম নাম , বাপের নাম, দাদার নাম, স্কুল, ক্লাস জিজ্ঞেস করলো। এরপরে কালেমা পড়তে বললো। আমি শুনেছি যে হাজামরা নাকি কালেমা পড়িয়েই নুনু কেটে ফেলে। বুঝলাম যে আমার কোনো উপায় ও নাই আর বলতেই হবে। ভয়ে ভয়ে বললাম। তখন দেখি যে কিছু হয়নি। তবে একটু পরে নুনুতে ব্যাথা পেলাম ভালোমতোই। এবার একটু চিত্কার করলে সবাই শান্তনা দিচ্ছিলো যে হয়ে গেছে, ভয় নাই। তারপরে আমাকে কাজিন চোখ ছেড়ে দিলো। নিচে তাকিয়ে দেখি নুনুতে কাপড় বাধা। কাপড়ের উপর দিয়ে আবার সুতা পেঁচিয়ে দিলো আর নিয়ে যেতে বললো। এরপরে সেইদিন রাত্রে ফুপুকে বললাম যে তুমি বললে ব্যাথা হবেনা কিন্তু ব্যাথা পেয়েছি তো। ফুপু বললো তুই যখন ব্যাথা পেয়েছিস তার অনেক আগেই কাটা শেষ। ঐটা ব্যান্ডেজ করতে যেয়ে ব্যাথা লাগছে। কালেমা শেষ করার আগেই কাটা হয়ে গেছিলো।
কিছুদিন ব্যান্ডেজ করা অবস্থাতেই কাটলো। যেহেতু পোড়া কাপড়ের ব্যান্ডেজ তাই খুলতে কোনো ঝামেলা হয়নি। শুধু কাপড়ের বাঁধনটা খুলে কাপড়টা খুলে ফেললেই হয়ে গেলো। ছাইগুলো নিচে ঝরে পরে গেলো। কিছুদিন পরে নুনু পুরোপুরি শুকিয়ে সুন্দর হয়ে গেলো।

Post a Comment

0 Comments