দুই ভাইয়ের রোজার ছুটিতে খাৎনা

আমি আর আমার বড় ভাই এর খাৎনা একসাথে করা হয়। রোজার ছুটি আগে প্রায় ১ মাস ১০ দিন এর মতো দেওয়া হতো। পুরো রোজা এবং ঈদ সহ ছুটি। ওরকম রোজার সময় সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো যে আবহাওয়া ও সুন্দর আর লম্বা ছুটি আছে। এখন করে দেওয়া যাবে খৎনা। আম্মু আগের সময়ের হলেও শিক্ষিত ও স্মার্ট ছিল। আমাকে আর ভাইয়াকে বলা হলো যে খাৎনা করানো হবে, আগে কার হবে? তোমাদের মধ্যে যে আগে করবা সে পরেরজনের মুসলমানি করানো দেখতে পারবা। কিন্তু শেষে যে সে দেখতে পারবে না। ভাইয়া হালকা ভীতু ছিল তো আমি আগে আগে বলে ফেললাম যে আমি আগে। আম্মুও মুচকি হেসে বললো আচ্ছা তাহলে তোমাকেই আগে করবো।
পরেরদিন হাজাম চলে আসলো যথাসময়ে। ভাইয়াকে অন্যরুমে রাখা হলো, ফুপি ধরে রাখলো ওকে আর হাজাম যেই রুমে সেখানে আমি আব্বু আম্মু বড় ফুপি ছিলাম। হাজাম এর সাথে কথা, কালিমা আর অন্যসব কথা বলছিলাম কিন্তু আমি একটুও বুঝিনি কিছু। শুধু কাজ শেষে ব্যান্ডেজ পেঁচানো দেখছিলাম। সময় মোটামুটি ভালোই নিয়েছে কিন্তু বুঝতে পারিনি কিছুই।
এরপরে আমি খাটের থেকে উঠে খাটের সাইডে যেয়ে বসলাম। ফুপি ও এসে আমার কাছ ঘেসে বসলো, কিছুটা কোলে নেওয়ার স্টাইলে। এরপরে জায়গা পরিষ্কার করে রেডি করা হলো আবারো। এবার ভাইয়াকে আনা হলো। হাজাম ইনজেকশন রেডি করে নুনুতে দিলো মাথার দিকে প্রায় ৩ টা আর গোড়ার দিকেও ২ টা। সুই খুব ছোট ছিল সিরিঞ্জের। ওর সাথেও কথা বলতে থাকলো আর নুনু ম্যাসাজ করতে থাকলো আর ফুটিয়ে ভিতরটা পরিষ্কার ও করলো । বেশ কিছু সময় ম্যাসাজ এর পরে দেখি হাজাম ওকে কিছু না জানিয়ে জোরে জোরে চিমটি দিচ্ছে মাথার দিকে , সাইডের দিকে কিন্তু কোনো সাড়াশব্দ নেই। নিচের থেকে কাঠি নিয়ে নুনুতে ঢুকিয়ে একবার ঘুল্লি দিলো তারপরে মাথার চামড়া টেনে কাঠি যতদূর যায় ততদূর ঠেলে দিলো। নিচের থেকে বাঁশের চিমটি নিয়ে কাঠির শেষঅংশ বরাবর লাগিয়ে বারবার করে চেক করলো যে কাঠির এক পাশে শুধু চামড়া কি না। বারবার নাড়াচাড়া করে কনফার্ম হয়ে ব্লেড দিয়ে আস্তে করে কেটে দিলো। বাঁশের চিমটা আর কাঠি নিচে পড়ে গেলো আর নুনুর মাথা ও বের হয়ে গেলো। কাপড় দিয়ে নুনু ধরে চামড়া পিছনের দিকে জাতা দিয়ে উল্টে দিলো। নিচের দিকে চেপে রেখে উপরে মেডিসিন দিলো। এরপরে ব্যান্ডেজ করে দিলো বেশ মোটা করেই। ব্যাস কাজ শেষ। এরপরে হাজাম কিছু পরবর্তী করণীয় জানিয়ে দিলো। আব্বু টাকা দিলো আর আম্মু ও ওড়নার আঁচল খুলে ৫০০ টাকা বের করে ধরিয়ে দিলো হাজামকে। আর বললো যে এইটা আপনার বখশিশ। ভাবছিলাম যদি ছেলেরা ব্যাথা পায়, কান্না করে তাহলে দিবো না। কিন্তু ওরা কিছুই বুঝতে পারেনি, এজন্য খুশি হয়ে দিলাম। হাজাম ও খুব খুশি হয়ে চলে গেলো। পরে ছোট ফুপি রুমের থেকে আসলো। নুনুর অবস্থা ও দেখলো। চামড়া দেখে আব্বু কে বললো ভাইজান চামড়া কি অনেক বেশি কেটে ফেলছে নাকি? অন্য কয়েকজন রিলেটিভদের নাম নিয়ে বললো ওদের ও তো করলো কিন্তু এতো চামড়া তো কাটেনি। আব্বু বললো মাথার চামড়ার মিনিমাম অর্ধেক কাটা লাগবে এই হলো নিয়ম। কেউ অর্ধেক ই কাটে আর কেউ আরেকটু বাড়িয়েও কেটে দেয়। এতে কোনো ক্ষতি হয়না। অর্ধেক কাটলে ভাঁজটা বড় হয় আর আরেকটু বাড়িয়ে কাটলে ভাঁজটা ছোট হয়। কিন্তু তাতে কিছু যায় আসেনা। তবে অর্ধেক না কেটে আরেকটু বাড়িয়ে কেটে দেওয়া সবচেয়ে ভালো। এই হাজামটা যথেষ্ট অভিজ্ঞতার পরিচয় দিছে।
কথা আসলেও সত্যি, ফুপির ভয় পাওয়াটা একদমই অহেতুক ছিল। ব্যান্ডেজ খোলা হয় ৫ দিন পরে, তখন ও দেখা যায় যে সমস্যা হয়নি। পরে শুকিয়ে গেলে স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছিলো। এখন যে আমার স্ত্রী, সে স্টুডেন্ট লাইফে ছিল গার্লফ্রেন্ড। বিয়ের পরে সেক্স অগণিতবার করেছি, এখনো রানিং। কোনো সমস্যা ই হয়নি, এখনো হয়না। ফুপি সম্ভবত ভয় পেয়েছিল যে চামড়া এতো কাটলে পেনিস দাঁড়াতে পারবে না ভালোভাবে। কিন্তু ওরকম কিছুই ঘটেনি, বেশ ভালো টানটান হয়েই উত্তেজিত হয় যা সহবাস করতে খুব সুবিধা হয়।
একটা অসুবিধা পেয়েছি যেটা ধরতে গেলে ভালো, সেটা হলো আমার কিছু বন্ধু ছিল যাদের একটু লুজ স্কিন ওরা মাস্টারবেট করতে পারতো শুধু হাত দিয়ে পেনিস ধরেই। আমি এইটা পারতাম না, আমার করতে হলে কিছু ব্যাবহার করে পিছলা বানিয়ে নিয়ে করতে হতো। যার জন্য মাস্টারবেট ভালোভাবে পারতাম ও না, করতাম ও না। এখন সমস্যা নেই, কন্ডোম বা কন্ডোম ছাড়া স্ত্রীর সাথে মেলামেশা করতে পারি।

Post a Comment

0 Comments