ব্যান্ডেজবিহীন হাজামের খাৎনা

আমার খাৎনা করানো হয় ৭ বছরের সময়। খাৎনা করানো হয় মূলত আমার নানাবাড়িতে। ওটা পুরো গ্রাম ও না আবার শহর ও না। মুসলমানি দেওয়ার কথা ছিল অনেক আগে থেকেই কিন্তু বিভিন্নভাবে শুধু পিছিয়ে যেত। এবার বাড়ির সবাই বেশ জোরদার হলেন যে দিয়ে ছাড়বে। সেমিস্টার পরীক্ষার ছুটিতে গ্রামে যাওয়া হলো। ছুটির পরেরদিন গেলাম। পরেরদিন হাজাম আসবে, এইটা আলোচনা করতে শুনেছিলাম। পরেরদিন হাজাম আসার পরে খাৎনা করতে রেডি করা হলো আমাকে। প্রথমে কি কি ওষুধ খাওয়ানো হলো, পানি দিয়ে খাওয়ার ট্যাবলেট । আমিও বাধা দিচ্ছি যথেষ্ট কিন্তু হাত-পা আর শরীর ধরে সবাই চেপে রাখলো চেয়ারে। হাজাম তখন নুনুতে ইনজেকশন দিচ্ছিলো। শুনেছি ৩ বার দিয়েছিলো ইনজেকশন। এরপরে সবাই ছেড়ে দিলো, হাজাম বললো এতো চিল্লাই কেন। আমি তো নুনুতে কিছুই করিনি। ধরে দেখালো আমার হাত দিয়ে যে কিছুই করিনি, নুনু যেমন ছিল তেমনি আছে। এবার আর হাত-পা ধরলো না, তবে হাজাম নুনু একটু ম্যাসাজ করে নানীকে বললো ম্যাসাজ করে দিতে। নানী ম্যাসাজ করে দিতে থাকলো। বেশ কিছুটা সময় পরে হাজাম এবার নুনু থেকে নানীকে হাত ছাড়তে বললেন আর নিজে নুনু ফুটিয়ে দেখালেন আর বললেন যে নুনু এমন করে ফুটিয়ে বেঁধে দিবো শুধু। আর কিছু না, নুনু কি কাটে নাকি কেউ। নুনু কাটলে পেশাব কেমনে করবা। নুনু কাটুম না, শুধু ফুটায়ে দিবো। এবার মামা আমাকে নিয়ে হাত-পা যেভাবে দিয়ে বসে পা ফাঁকা থাকে ওই ভাবে বসালো। হাজাম কালেমা পড়াতে থাকলো আমাকে। বেশ কিছুক্ষন পরে হাজাম বললো এই ছেলের নুনু তো মনে হয় মোসোলমানির জন্য অপেক্ষায় ছিল। চামড়া আমি অর্ধেক উল্টায়ও পারিনি চামড়া নিজেই উল্টে সুন্দরভাবে আটকে আছে, রক্তর ছিটেফোঁটাও নাই। । এরপরে আমার চোখ ছেড়ে দিতে বলা হলো। এরপরে হাজাম আমাকে প্রস্রাব করার জন্য বললো। আমি উঠলাম, আমার আম্মু আর নানী কাছে ছিল উনাদের বললো সাবধানে করায় আনেন যেন নুনু না ধরে। আমি দেখতেছিলাম যে নুনু শুধু ফুটানো আর কিছুই না। এরপরে বাড়ির পিছন সাইড এর দিকে যেয়ে করে আসলাম। হাজামের কাছে আসার পরে হাজাম নুনু দেখে বললেন একদম যেমন ছিল তেমন আছে। হাজাম বললেন ছেলে কি চঞ্চল না শান্ত। বললেন দুইরকম ই। হাজাম আমাকে বললেন যে দেখো বাপ নুনুতে ব্যান্ডেজ করলে শুকাতে দেরি হয়, আর না করলে দেরি হয়না। তুমি যদি শান্তভাবে থাকো ২টা দিন তাহলে আমি শুধু ওষুধ লাগিয়ে দিবো। কোনো ব্যান্ডেজ দিবো না, তোমার নুনু খুব তাড়াতাড়ি শুখায় যাবে। আমি রাজি হলাম। হাজাম এবার আমাকে বসিয়ে খয়েরি ধরণের একটা মলম লাগিয়ে দিলো শুধু। একদম চুপচাপ ই থাকলাম এবার থেকে, আর কোনো লুঙ্গি ও পড়তে দেওয়া হতো না। নুনু কখনো পানি ছোয়ানো হয়না। মোটামুটি ৩ দিন পরে হাজাম আসলো দেখতে। নুনু দেখে বললো জয়েন্ট তো ১ দিনেই হয়ে গেছে এখন অবস্থা খুব ভালো। জানতে চাইলো যে লুঙ্গি কি সত্যি পারিনি না কি। বলা হলো যে লুঙ্গি পরে নি। এবার হাজাম বললো যে এবার চাইলে লুঙ্গি পরতে পারে। নানী তাও পরতে দেয়নি। আর নুনু এমনিও খুব জলদি ই শুকিয়েছিলো।

Post a Comment

0 Comments