রাগ করে খৎনা

ছোটবেলায় কার থেকে যেন নুনু ফুটানো শিখেছিলাম, আর প্রায় ই করতাম এইটা। আম্মু নিষেধ করতো এমন না করতে এতো, কিন্তু তাও শুনতাম না। আয়নার সামনে যেয়ে বা খাটে চেয়ারে বসে। আম্মু অনেকভাবে বুঝাতো, পাপ এর ভয় ও দিয়ে কাজ হতো না। এবার আম্মু উনার এক বান্ধবীকে জানায় এইটা, আর বলে যে এমন করতে থাকলে তো লজ্জা শরম কমে যাবে। উনার সাথে কিছু কথা হয় যা সব আমি শুনিনি ভালো করে। কিছুদিন পরে এক শুক্রবার সকালে আম্মুর সেই বান্ধবী আর উনার হাজব্যান্ড আসেন। এসে সাধারণ কথা ই বলছিলেন তাই কিছু বুঝিনি। এরপরে আম্মুর বান্ধবী আমাকে কোলে নিয়ে বসেন আর আদর করেন, কথা ও বলেন আমার সাথে ওভাবেই। এরপরে উনি আমার প্যান্টটা খুলে নেন আর আম্মুর কাছে দেন। তখন বেশ লজ্জা লাগছিলো কিন্তু কিছু করতে পারছিলাম না। দুই পা দুই দিকে করিয়ে আমাকে খাটে বসানো হয় আর উনার হাজব্যান্ড মাঝখানে আসেন। আমার আব্বু আম্মু দুই পাশে ছিলেন। এবার উনি নুনুটা ফুটিয়ে দেখলেন, আর চোখ ঢাকতে বললেন। বেশ কয়েকবার একটু ব্যাথা করে উঠলো। চোখ ছেড়ে দিলে দেখি সব ঠিক আছে। আম্মুর বান্ধবী নুনু ম্যাসাজ করে দিচ্ছিলেন আর আংকেল গজ তুলা এইসব ঠিকঠাক করছিলেন। আবারো চোখ ঢাকা হলো আর এবার প্রায় ৫-৬ মিনিট পর্যন্ত চোখ ঢেকে রাখা হলো। আম্মুর সেই বান্ধবী আমার সাথে বিভিন্নধরনের মজার গল্প করে আমাকে ভুলিয়ে রাখছিলেন। এরপরে চোখ ছেড়ে দেওয়া হলে দেখি নুনু পেঁচানো গজ দিয়ে। আমি ভাবলাম যে মনে হয় আম্মু যেইটা করতে নিষেধ করতো ঐটা করছি তাই বেঁধে দিছে। প্রথমে ভয়ে চুপচাপ থাকলাম। সবাই চলে যাওয়ার পরে দুপুরে আম্মু বলছিলো যে এখন কেমন লাগছে, ব্যাথা করে কি না আর। বললাম যে একটু জলে। আম্মুকে বললাম যে এইগুলো খুলে দিতে, আমি আর নুনু এমন করবো না। আম্মু বললো এখন খোলা যাবেনা, কয়েকদিন পরে খুলতে হবে। আর এবার তুমি চাইলেও আর নুনু অমন করতে পারবে না। যেইটা অমন করতে ঐটা আর নেই। মনের মধ্যে কেমন করে উঠলো। জানতে চাইলাম এর মানে কি! আম্মু এবার বললো কিছুদিন পরে বলবো। মোটামুটি ৪ দিন পরে ব্যান্ডেজ খোলা হলো। নুনু ততদিনে কিছুটা শুকিয়েছে। কিন্তু আমি বেশ অবাক যে নুনু এমন কেন। আম্মু পাশের ঘরের থেকে হাতে কি যেন আনলো। এনে আমাকে হাতে দিয়ে বললো দেখো। আমি দেখলাম নুনুর সামনের চামড়া। 

আম্মুকে বললাম যে আমি তো বলছিলাম আমি আর করবোনা অমন, তাও কেন কেটে দিলো। আম্মু বললো এইটাকে বলে মুসলমানি দেওয়া। সব মুসলমান ছেলেদের এভাবে নুনু কাটা হয়। তোমাকে আরো পরে মুসলমানি দেওয়ার কথা ভাবছিলাম কিন্তু তুমি নুনু নিয়ে যেভাবে খেলা করো এজন্য তাড়াতাড়ি দিয়ে দিলাম। এবার আর চাইলেও অমন করতে পারবা না। এবার কান্না করে ফেললাম আমি। আম্মু জড়িয়ে ধরে শান্তনা দিচ্ছিলো আর বললো এইটা সবার হয় আব্বু। তোমার যত বন্ধুরা আছে কিছুদিন পরেই দেখবা এক এক করে সবার নুনু কেটে দিচ্ছে। তোমাকে একটু আগেই কাটিয়ে দিলাম, এতে তোমার ই ভালো। যত ছোট থাকতে কাটা যায় তত কম ব্যাথা হয়। বড় হয়ে গেলে কাটলে বেশি ব্যাথা পায়। মোটামুটি এইসব বলেই আমাকে থামালো। কিছুদিন পরে পুরো শুকিয়ে গেলেও আমি ভয়ে লুঙ্গি ও বাদ দেই না। নুনুতেও হাত দেই না। এবার আম্মু নিজে আমাকে গোসল করতে নিয়ে গেলো। নুনু ধরতে গেলে বললাম যে না, ব্যাথা করবে। আম্মু বললো এখন নুনু সেরে গেছে আর ব্যাথা করবে না। বলে নিজে হাত দিয়ে হালকা কচলিয়ে দিলো আর প্রমান দিলো যে নুনুতে কোনো ব্যাথা করবে না। আর আমি প্যান্ট ও পড়তে পারবো। ততদিনে ফোলা ও নেই একটুও। আম্মুকে গোসলের পরে জিজ্ঞাসা করলাম যে কিভাবে করছে এইটা। আম্মু কাটা দাগের দিকে দেখিয়ে বললো এই যে উল্টানো চামড়া এইটা সামনের দিকে ছিল বড় করে। এরপরে নুনুর এই মাথাটুকু যতটুক ঢেকে রাখে ঐটুকু চামড়া কেটে ফেলছে আর বাকিটুক উল্টিয়ে দিয়েছে। এজন্য নুনু এখন একদম সমান। এরকম থাকলে নুনুতে ময়লা জমে না, তোমাকে যেমন পেশাবের পরে, গোসলের পরে ফুটিয়ে পরিষ্কার করিয়ে দিতাম এখন আর করা লাগবে না। বললাম আর কিভাবে ফুটাবা, ফুটানোর চামড়াটাই তো কেটে দিছো। আম্মু হাসতে হাসতে জড়িয়ে ধরে বলে আব্বু এখন না কাটলেও কয়েক বছর পরে এমনিও কাটা লাগতো। এইটা নিয়ে আর মন খারাপ করো না।

Post a Comment

0 Comments