ঈদের ছুটিতে খাৎনা

আমরা যারা শহরে থাকি বেশিরভাগের এইটা আসল নিবাস না। আদিনিবাস গ্রামেই। তো আমরা প্রতিবার ঈদে গ্রামের বাড়িতে যেতাম ঈদ করতে। ঈদ ব্যাতিত অন্য দিনগুলোতে এরকম লম্বা সময় নিয়ে বেড়ানো হয়না। হটাৎ জানলাম যে এবার নাকি ঈদ এ আমরা গ্রামে যাবো না। এইটা শুনে মন খারাপ হয়ে গেলো অনেকটা। আব্বু কোনো কারণ ও বলেনা যে কেন যাবোনা। শুধু এইটাই জানানো হলো যে এবার যাওয়া হবেনা। ঈদের দিনের কাছে কাছে আসতে আসতে এক এক করে সবাই চলে গেলো। তখন মোটামুটি আশেপাশে আর কেউ নেই। নিচতলায় ১টা হিন্দু পরিবার ভাড়া থাকতেন উনারা ছিলেন, আর সবাই চলে গেছে। ভাগ্যক্রমে ওই বছরের ঈদ, সরকারি ছুটি, এবং আরেকটা কি যেন ছিল। সব কাছাকাছি হয়ে ঈদের ছুটি একটু লম্বা হয়েছিল এজন্য আশাবাদী ছিলাম গ্রামে যেয়ে বেশিদিন থাকবো।
ঈদের আগের দিন ও সাধারণ ভাবেই গেলো। নিচতলার সেই আংকেল আন্টিদের বাড়িতেও টাইম কাটালাম কিছুটা, আর বাড়িতে এসে টিভি। ঈদের দিন আসলো, নামাজ ও পরে আসলাম এবং সেইদিন ও একই ভাবে কাটলো। গোসল সবদিন আমি স্কুল থেকে এসে করতাম। অর্থাৎ ১১-১১.৩০ এর মধ্যে। এমনকি স্কুল না থাকলেও। কিন্তু সেইদিন আমাকে সকালের খাওয়া দাওয়ার আগেই করানো হলো। খাওয়াদাওয়া শেষে কার্টুন দেখতেছি। তখন আম্মু কাছে এসে বসলো। কোলের ভিতরে টেনে নিলো আমাকে। এইগুলা স্বাভাবিক, তাই আমিও নরমাল ছিলাম। তখন আম্মু জানালো তোমার আব্বু একটু বাইরে গেছে, একজন লোক কে সাথে করে নিয়ে আসবে। জানতে চাইলাম লোকটা কে। কিছু উত্তর না দিয়ে আম্মু আমার হাফ প্যান্টটা টেনে একটু নিচে নামালো। কিছুই বুঝলাম না তখনও। নুনু নিয়ে আম্মু একটু নাড়ানাড়ি করতেছিলো আর তখন বললো যে লোকটা এসে তোমার মুসলমানি করায় দিবে। আমি তো একদম শকড। বেশ একটা ভয় ভয় করে উঠলো। বললাম যে কালকে কেবল ঈদ গেলো আর আজকেই। আম্মু বললো তোমার স্কুলের ও ছুটি আছে আর তোমার আব্বুর ও। এজন্য এখন করলেই সুবিধা। ঈদের আগে করলে আরো ভালো হতো, কিন্তু তাও ঈদের পরেই করা হচ্ছে। আম্মু এবার আমাকে অভয় দিতে লাগলো যে কিছু হবেনা। আমার বেশ কিছু কাজিনদের নাম নিয়ে বললো যে ওদের সবার ই তো হয়েছে। আম্মু কাছেই থাকলো আর অভয় ও আদর করতে লাগলো আমাকে। একটু পরে দরজা নক করার শব্দ। হার্টবিট বেড়ে গেলো আমার। আম্মু দরজা খুললে দেখলাম সত্যি ই একজন লোক আসছে সাথে। কাছে একটা ব্যাগ। লোকটাকে বসতে বলা হলো আর ব্যাগ ও রাখলো। আমাকে দেখানো ও হলো। লোকটা কিছু কথা বললেন আমার সাথে। উনিও প্যান্টটা নামালেন। তখন খাটে আব্বুর কোলে আমি। আমাকে একটু চোখ ঢাকতে বলা হলো। আম্মু চোখ ঢেকে ধরলো। লোকটা তখন নুনুতে ইনজেকশন দিলো। অল্প ব্যাথা করছিলো, আস্তে একটু আহ করে ফেললাম। দেওয়া শেষ হলে বলা হলো প্রস্রাব করিয়ে আনতে ।
আম্মুর সাথে গেলাম। ফেরত আসার পরে প্যান্টটা এবার পুরো নামিয়ে খুলে ফেলা হলো। আবারো আব্বুর কাছে ওভাবেই বসলাম। আম্মু চোখ ঢেকে রাখলো। লোকটা কি কি করছিলো বুঝছিলাম না ভালোভাবে। ভাবছি হয়তো এখন করে দিবে। একটু পরে চোখ খুললে দেখি নুনুতে লাল একটা দাগ। মনো হলো সিগনেচার কলমের বা মার্কার এর হবে। এবার খাৎনা করানোর জন্য বিছানায় শুতে বলা হলো। খাটে পা ফাঁকা করে রাখতে বলা হলো। এবার মাঝখান থেকে লোকটা কাজ শুরু করে দিলো। চোখ এবার ঢাকা হয়নি। শুধু বালিশ বিহীন ছিলাম শুয়ে আর উপরের দিকে তাকাতে বলা হয়েছিল। আব্বু আম্মু ২ সাইডে ছিল। ৩ জন মিলেই কথা বলছিলো, কালিমা আর বিভিন্ন সূরা দোআ পড়াচ্ছিলো। ভালোই সময় লাগলো। কাজ শেষে নুনুর আশেপাশে ও নিচের থলিতে কাপড় দিয়ে মুছে দিলো। এরপরে পানি জাতীয় কিছু একটা মাখিয়ে দিয়ে আবারো মুছে দিলো। এবার লোকটা উঠলো। আমি একা থাকলাম শুয়ে। একটু পরে আব্বু আর লোকটা বের হয়ে গেলো। আম্মু দরজা আটকিয়ে কাছে আসলো। ব্যাথা পেয়েছি কি না জানতে চাইলে বললাম যে একটুও ব্যাথা পাইনি। ইনজেকশন দিলে একটু কষ্ট হয়েছিল শুধু। আম্মু বললো যে ইনজেকশনের হালকা ব্যাথার জন্যই তো নুনু কাটার একটুও ব্যাথা হয়নি। নইলে গ্রামে তো দেখা যায় যার নুনু কাটে তার চিল্লানিতে এলাকা জেনে যায়। ২ দিন পরে ব্যান্ডেজ খোলা হলো। তখন শুধু সেলাই গুলো দেখা যাচ্ছে। মোটামুটি ৫ দিনের দিন কাপড়ের যে নরম প্যান্ট সেইগুলা পড়লেও তেমন সমস্যা হচ্ছিলোনা আমার। এবার আম্মুর সাথে বাইরে বের হলাম একটু। ঘোরাঘুরি করলাম একটু আধটু। সেই হিন্দু আন্টিদের বাড়িতেও গেলাম। উনাদের বাড়িতে শুধু আংকেল আন্টি ছিলেন। মেয়ে দুটোকে বিয়ে দিয়েছেন। উনাদের বাড়িতে গেলে জানতে চায় যে বের হচ্ছিনা কেন আমি আর উনাদের এখানেও আসতেছি না। আম্মু জানালো যে এই কারণে বের হইনি। উনারাও দেখতে চাইলেন, আম্মু প্যান্টটা খুব আস্তে নামালেন যেন ঘষা না লাগে। উনারা দেখে বললেন শুনেছি অনেক কিন্তু দেখিনি কখনো। আম্মু বললো যে আগে জানলে তো আপনাদের ডাকতাম দেখতে। আন্টি জানতে চাইলেন মাথার দিকের চামড়া পিছনে যেভাবে বটে দিয়েছে এভাবেই কি থাকবে সবদিন। আম্মু বললেন যে এইটা কাটার কারণে ফুলছে তাই মনে হচ্ছে যে পুরো চামড়া বটে দিয়েছে। কিন্তু এখানে উল্টানো চামড়া যেইটুকু দেখতেছেন শুধু এইটুকুই আছে। সামনেরটুকু কেটে দিয়েছে। শুকিয়ে গেলে একদম সমান হয়ে যাবে তখন। সেলাই এর কথা জানতে চাইলে বললেন যে চামড়ার সাথে মিশে যাবে, আর বাইরেরটুকু ঝরে পড়ে যাবে। উনারাও বেশ অবাক হয়ে নতুন কিছু দেখলেন। ব্যাথা করছিলো কি না জানতে চাইলে আম্মু বললো অবশ করে নিয়েছিল তাই লাগেনি। আন্টি বললেন যে রক্ত বের হয়না? আম্মু বললেন তা তো হয় ই। কাটার সাথে সাথেই কিছুটা পড়ছিলো। পরে সিলাই করার সময় বার বার নরম কাপড় দিয়ে চাপ দিয়ে দিয়ে রক্ত মুছে করতে হয়েছিল।
কিছুদিন পরে ঈদের ছুটিও প্রায় শেষের দিকে গেলো। আমার ও শুকিয়ে গেলো তার আগেই।

Post a Comment

0 Comments