বাপ ও সন্তানের অভিজ্ঞতা

বেশিরভাগ গ্রামের মুসলমানি গুলো করানো হতো একসাথে অনেকগুলোকে। অনেক না হলেও একসাথে মিনিমাম ২/৩ জন থাকতোই। আমার খাৎনার সময় ও আশেপাশের সব মিলিয়ে ৪ জন হয়েছিলাম।  হাজাম আসার আগে থেকেই আমাদের গোসল করিয়ে রেডি করে রাখা হয়েছিল। অনেকটা কুরবানীর আগের অবস্থার মতো। সবাই ভয়ে চুপসে আছি।
হাজাম আসার পরে সে তার জিনিসপত্র রেডি করতে থাকলো। কিছুক্ষন পরেই সময় হয়ে গেলো। প্রথমেই আমাকে নিয়ে গেলো। গ্রামের এক কাকা ধরে রাখলো আমাকে। দাঁড়িয়ে ছিলাম হাজামের সামনে। হাজাম নুনু ধরে টানাটানি করতে করতে কথা বলতেছিলো। এরপরে নিচে তাকিয়ে দেখতে বললো যে এই দেখ শুধু ফুটাইছি। এবার শুধু বাইন্ধা দিমু আর কিছুনা। আবারো উপরে দেখতে বললো, কিছুক্ষন পরে খচ করে একটা শব্দ হলো আর নুনু জ্বলতে শুরু করলো। পায়ে কয়েক ফোটা রক্ত ও পড়লো। হাজাম দ্রুত বেঁধে দিলো। পাশে শুইয়ে দিলো। কাঠির থেকে চামড়া ছাড়িয়ে একটা ছোট ত্যানা তে রেখে ভাঁজ দিয়ে কাছে দিয়ে দিলো।
পরেরটাকে ডাকলো, কিন্তু এইটাকে আরো দ্রুত করে ফেললো। আমাকে যেমন ফুটিয়ে দেখাইছিলো ওকে সেইটা করেনি। নুনুটা কয়েকবার টান দিয়ে নিলো এরপরে ফুটিয়ে ভিতরে পরিষ্কার করলো কাপড় দিয়ে ডলে। এরপরে কাঠি দিয়ে চামড়া টেনে নিয়ে চিমটি লাগলো। চাকুটা বের করেই কেটে দিলো। চিমটাটা ঝুলে ছিল ঐটা ছাড়িয়ে নিয়ে হাতে ছাই নিয়ে কাটা নুনুতে পিছনের দিকে চাপ দিলো। এরপরে আরেকটা কাপড়ে ছাই নিয়ে রাখা ছিল সেটা নিয়ে বেঁধে দিলো। এভাবে বাকি ২ জনের ও হলো। সবাই ই কাটলে খুব কষ্ট পেয়ে চিল্লাইছিলাম। 


এখন আর আগের মতো যুগ, পদ্ধতি নেই। আর শহরের দিকে যারা থাকছি আমাদের নতুন প্রজন্ম শুরু থেকেই একক পরিবার এ থাকে। তাই যার যার ব্যাপার শুধু তার ই। ছেলেকেও খাৎনা করানোর চিন্তা করছিলাম। আমি আর আমার স্ত্রী অনেক চেষ্টা করেও রাজি ই করাতে পারি না।
শেষে সিদ্ধান্ত নিলাম যেই শিক্ষিকা ওকে আর ওর বড় বোনকে আরবি পড়াতে আসে উনাকে উপস্থিত থাকতে বললে কেমন হয়। কারণ একমাত্র উনাকেই বেশ সম্মান ও মান্য করে চলে।
খাৎনার দিন তারিখ যেভাবে প্ল্যান করা হয়েছিল সেভাবে সব হলেও ওকে নিয়েই বেশ ঝামেলায় পড়ছিলাম। অবশেষে ওর শিক্ষিকা ওকে ধরে নিয়ে চেয়ারে বসলো। ও ছাড়তে বললেও উনার উপরে কোনো জোর খাটাচ্ছিলো না। উনি ও আমার ছেলেকে বেশ আদর করেই বোঝাচ্ছিলো। ওর আম্মু যেয়ে প্যান্টটা টেনে খুলে নিলো আর ডাক্তার ও আরেকটা টুল এ ওর সামনে বসে কাজ শুরু করলো। ইনজেকশন দিলে ব্যাথা পায়নি, আর ওর টিচার দেখতে ও দেয়নি। ইনজেকশন এর ওষুধ একটুখানি ম্যাসাজ করে দিয়ে আসল কাজের দিকে আগানো শুরু করলো। একটা ফোরসেপ দিয়ে চামড়া মেপে নিলো তারপরে আরেকটা ফোরসেপ দিয়ে ক্লিপ এর মতো আটকে আরেক ফোরসেপটা খুলে ফেললো। এবার ফোরসেপের একদিকে নুনু আরেকদিকে যেইটুকু কাটবে সেইটুকু। হাজাম কালেমা পড়ানোর চেষ্টা করলেও ও পড়বে না। ওর টিচার ওর সাথে মুখ ঠেকিয়ে বলে বলে পড়ালো ওকে । আর তখনি সার্জিকাল ব্লেড দিয়ে বেশ স্মুথ ভাবে কেটে দিলো। গ্রামে যেমন চাকু বা খুর ধরে একটান দেয় সেভাবে না। কাটার পরেও ফোরসেপের সোজা উপর থেকে নিচে আর নিচ থেকে উপরে কয়েকবার টেনে নিলো।

কাটা শেষে বেডে শোয়ানো হলো। সম্ভবত পারফেক্ট ফিনিশিং এর জন্য হবে। এবার সেলাই এর কার্যক্রম শুরু। বেশ কয়েকটা সেলাই দিয়ে তারপরে মেডিসিন দিয়ে ব্যান্ডেজ করে দিলো।
বাড়িতে বেশ ভালো রান্না করা হয়েছিল, তো ডাক্তার  ও খাওয়াদাওয়া করে তার সম্মানী নিয়ে চলে গেলো। ওর শিক্ষিকা খাওয়াদাওয়া করে ওর কাছে মোটামুটি আরো ঘন্টাখানেক থেকে চলে গেলেন।
আমার স্ত্রীকে বললাম যে মেয়েটার বোরকাতে দেখলাম বেশ কয়েকবার রক্ত পড়েছে। এক কাজ করলে ভালো হয়, ওর শুকিয়ে গেলে উনাকে বুঝতে না দিয়ে তখন অনেক ভালো এক সেট বোরকা আর একটা থ্রিপিসের সেট উনাকে উপহার দিলে। কারণ টাকা দিলে বিষয়টা অসম্মানের হবে। এরপরে যেই কথা সেই কাজ, উনিও খুবই খুশি হয়েছিলন আর বার বার বলছিলেন যে এইসব এর কি দরকার ছিল।
আমার নিজের বেলায় ঘা খুব দ্রুত সেরে গিয়েছিলো কিন্তু ওর কেন জানিনা অনেক দেরি হয়েছিল। তবে ফিনিশিং বেশ ভালো হয়েছিল, যেটা নিয়ে একটু ভয়ে ছিলাম আর কি।

Post a Comment

0 Comments