শাশুড়িকে দিয়ে খাৎনা

ছোটবেলায় আমরা চাচা-চাচির সাথে যৌথ পরিবারে থাকতাম। গ্রামে না, শহরেই। চাচী হাসপাতালে জব করতেন আব্বুও ফ্যামিলি প্লানিংয়ে ছিলেন, চাচা ছিলেন কৃষি অফিসে। আব্বুর ঘটকালিতেই চাচা চাচির বিয়ে। আমার জন্মের ৩ বছর পরে আমার চাচাতো বোন হয়। যখন ৫ বছর বয়স তখন স্কুলে দেওয়ার চিন্তা মাথায় আনলো। চাচী বললো স্কুলে দেওয়ার আগে মুসলমানি করিয়ে ফেললে সবচেয়ে ভালো হবে। আব্বু আম্মু রাজি হলো, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমি ছিলাম প্রচন্ড চঞ্চল স্বভাবের। তো চাচী বললো যে তোমাদের আপত্তি না থাকলে আমি করে দিতে পারি। ও যতটা চঞ্চল হাজাম দিয়ে করাও আর ডাক্তার দিয়ে করাও দ্রুত যেমনতেমন ভাবে কাজটা সারার চেষ্টা করবে। কিন্তু আমার তো তাড়াহুড়া ও নেই।  সবাই একই মতামত দিলো। কিছুদিন পরেই খাৎনা এর জন্য রেডি করা হলো সবকিছু। আব্বু আম্মু চাচা মিলে চেপে ধরে রাখলো খাটে, কোনো নড়াচড়া যাতে করতে না পারি সেভাবেই ধরে রাখলো। চিল্লাচিল্লি করলেও কোনো ছাড় দেওয়া হলো না, চেপে ধরার জন্য তো হাতে পায়ে ব্যাথা পাচ্ছিলাম ই আর নুনুতেও ব্যাথা হচ্ছিলো প্রচন্ড। জ্বলতেছিল অনেক বেশি। বেশ কিছু সময় পরে ছেড়ে দেওয়া হলো। দেখলাম যে নুনুতে সাদা ব্যান্ডেজ করে দেওয়া। এরপরে ধরাধরি করে নিয়ে যেতে চাইলো আমাদের রুমে, চাচী বললো ধরাধরি লাগবে না। ও একাই যেতে পারবে, এরপরে নিজে হেটে হেটে চলে আসলাম আর আম্মু চাচী দুজন দুই সাইডে বগলের নিচে হাত রাখছিলো। কিছুদিন পরে চাচী ব্যান্ডেজ ও খুলে দিলো, নুনুও ঠিক হয়ে গেলো বেশ দ্রুত। সময় গড়াতে গড়াতে অনেকদূর আসে। আমি তখন এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি। বয়স ১৬ আর চাচির মেয়ের ছিল ১৩.৫ । সম্পর্কে খুব বেশি ফ্রেন্ডলি ছিলাম আমরা। ঝগড়া গ্যাঞ্জাম ও হতো আবার একজন আরেকজনকে ছাড়াও থাকতে পারতাম না। আর এডাল্ট বিষয়ে দুজনেই মোটামুটি অবগত থাকলেও এইসব নিয়ে আলোচনা করিনাই সেরকম। তবে ওর জন্য অনেকবার প্যাড কিনে দিয়েছি ওর দরকার আমাকে জানানোর পরেই। যখন ফাস্ট ইয়ারে আমি আর ওর বয়স প্রায় ১৪ তখন আমাকে শুধু এইটা বললো যে আচ্ছা তোর কি আমাকে ভালো লাগে ? বললাম এইসব কি বলিস। বললো আমি অন্য কিছু জানতে চাই। কারণ জিজ্ঞাসা করলে বলে না, আমি বললাম না বললে উত্তর দিবো না। এরপরে বললো আব্বু আম্মু আর কাকা কাকী এর কথাতে বুঝেছি তাদের সিদ্ধান্ত হচ্ছে তোর আর আমার বিয়ে দেওয়ার। এমনকি দাদা দাদির ও নাকি একই ইচ্ছা। যে আমার তো দুই ছেলে আর ছেলে দুটোর একটাই ছেলে আর মেয়ে। তাহলে এদের বিয়ে দিয়ে দেওয়াই বেশি ভালো হবে। আমি জানালাম আমি এমন কিছু জানিনা। বলে যে আমিও জানতাম না। দুপুরে ঘুম ভেঙে গেলেও শুয়ে ছিলাম তখন কথা বলতে শুনেছি। এবার বল। বললাম তোর উত্তর কি। বললো আমার কোনো আপত্তি নেই। আমি বললাম তাহলে আমার ও তাই ই। এরপরের থেকে আমরা আরো বেশি ফ্রি হয়ে গেলাম, আগের মতো করে না একটু আলাদা ভাবেই। যেমন জড়িয়ে ধরা, চুমু খাওয়া, কোলে মাথা রাখা এইগুলো চলতো। তবে আড়ালেই চলতো বুঝতে দিতাম না কাউকে। এবার আব্বু আর চাচা চাচী অফিসে আর আম্মুও মামার বাড়িতে গেছিলো। তো নিজেরা বেশি ফ্রি হতে হতে বেশি ক্লোজ হয়ে গিয়েছিলাম এক পর্যায়ে। আমি বলে ফেললাম চল একবার করে দেখি। সে ও সহজেই রাজি। দুজনেই চাদরের নিচে ঢুকে কাপড় খুলে ফেললাম। চাদর সরাতে চাইলে বলে যে লজ্জা করে, ভিতরেই থাকি। আমি বললাম একবার দেখলে লজ্জা শেষ আর চাদর এর নিচেও তো ন্যাংটা ই আমরা। সরিয়ে ফেললে ও চোখ বন্ধ করে ফেললো। আমি ঠোঁটে চুমু খেলাম, শরীর ধরলাম। এবার ও চোখ খুলে দেখলো, সে ও আমাকে ধরলো, বিশেষ অঙ্গ ও ধরলো। ওর হাত পেয়ে আরো বেশি উত্তেজিত হয়ে গেলো। আমি হস্তমৈথুন এ যেভাবে ধরি সেভাবে না, খুব ময় মমতা দিয়ে ধরছিল। বললো যে আমার আম্মু এইটা কাটছিলো আর আজ এইটা প্রতিশোধ নিবে। আমি প্রতিশোধ না, প্রতিদান। পর্নে যা দেখছি সেভাবে একটু মুখ এর কাজ ও করলাম মানে ৬৯। ওরটাও খুব সুন্দর লাগছিলো এজন্য বেশি বেশি চুমু খেলাম ওরটায়। এরপরে ওকে বললাম যে আঙ্গুল ও যায় না। অনেক টাইট আর দেখতেও খুব সুন্দর। থাকে আমরা সেক্স করবো না, তোর এইটা দেখতে খুব সুন্দর লাগছে। এইটাকে নষ্ট করতে ইচ্ছা করছে না। ও জানালো সেক্স করলে নষ্ট হবে কেন, আর আজ যদি নাও করিস বিয়ের পরে তো করতেই হবে নাকি কোনোদিন করবি না। বললাম তাও কেমন যেন লাগছে, এইটার চেহারা যদি খারাপ হয়ে যায়। ও বললো কিছু হবেনা তুই শুরু কর। নুনুটা একটু ঝুকে গেছিলো ওকে বললো আবার হাত বোলাতে বোলাতে শক্ত করে দিলো। এরপরে যেভাবে যা করে তাই ই করলাম, ও বেশ কষ্ট পাচ্ছিল আর চোখ দিয়ে পানি ও আসছিলো। খুব দ্রুত বীর্য বের হয়ে গেলো, বেশিক্ষন করতে পারিনি। টিসু দিয়ে ওর পেটের উপর থেকে বীর্য পরিষ্কার করে দিলাম। বললাম তোর এখন দিয়ে রক্ত বের হয়েছে কিছুটা। দেখালো যে তোর নুনু আর থলে তেও রক্ত মেখে গেছে। এরপরে বললো আরেকবার কর। বললাম এখন ই কি হবে। বললো একটু রেস্ট নিয়ে কর। ও ওভাবেই শুয়ে থাকলো। তবে আমি ভেজা টিসু দিয়ে রক্ত মুছে দিয়েছিলাম। প্রায় আধা ঘন্টার পরে বললাম এবার করা যায় আরেকবার। ওর যোনির কাছে গেলাম দেখি আবারো হালকা রক্ত আসছে। মুছে নিলাম আর পেনিসে একটু তেল মাখিয়ে করলাম। এবার কেমন ধরণের শব্দ হচ্ছিলো, মনে হয় তেলের কারণে। এবার আগের থেকে বেশ লম্বা সময় নিয়ে করলাম। যেহেতু হাত এর অভিজ্ঞতা ছিল তাই বের হওয়ার মতো সময় আসলে দ্রুত বের করে নিয়ে পেটের উপরেই ফেললাম আবার। এবার ও বেশ খুশি হয়ে আমাকে চুমু দিলো আর জড়িয়ে ধরলো। এবার বললাম চল একসাথে গোসল করি। ওকে ধরাধরি করে নিয়ে গেলাম। বাথরুমে যেয়ে দেখলাম যে এখনো একটু রক্তভাব আছে। ফ্লোরে বসলো প্রস্রাব করতে। বললো প্রস্রাব করতেও কেমন যেন জ্বলতেছে। আমিও দ্রুত বসে ওর যোনিতে দেখলাম, বললাম ঠিকভাবেই তো বের হচ্ছে। আর আমি তো নিচেরটায় ঢুকিয়েছি। বললো পরে ঠিক হয়ে যাবে, হয়তো প্রথমবার করলে এরকম হয়। এরপরে ঝর্ণার নিচে একসাথে করলাম গোসল। দেখলাম যে আগের মতোই আছে একদম। বললাম যে আমি তো এইটার চেহারা নষ্টের ভয় পেয়েছিলাম কিন্তু কিছু হয়নি। আমরা সুযোগ পেলে করতাম, আবার সুযোগ পেলেও করতাম না। একজন আরেকজনের কাছে থাকলেই ভালো লাগতো, করতেই হবে এমন না। পরে ও যখন এসএসসি পাস করে তখন আমাদের পারিবারিকভাবেই বিয়ে করিয়ে দেওয়া হয়।

Post a Comment

0 Comments