গ্রীষ্মের ছুটিতে মুসলমানি - শেষ পর্ব
এরপরে ছোট ছোট কাপড়ে যার যার চামড়া বেঁধে হাতে ধরিয়ে দিয়ে বললো এইটুক কাটার জন্য যে চিল্লানি দিলি মনে তো হলো হোল সহ ধোন কাইট্টা দিছি তোদের। হাতে ধরে রাখছিলাম, তুলতুলে টাইপের লাগলো ভিতরে। এরপরে আড়কোলে করে আমাদের যার যার ঘরের ভিতরে নিয়ে গেলো।
আধা-যৌথ ফ্যামিলি বলা যায় আমাদের। রান্না খাওয়া সব ভিন্ন তবে বাড়ি এক বাউন্ডারির মধ্যে।
ভিতরে আমাকে রেখে এরপরে মেয়ে সদ্যসরা ঢুকলে ছেলেরা বের হয়ে গেলো। মা পাশে হেলান দিয়ে শুয়ে শরীরে হাত বুলায়ে আদর করলো। সবাই টুকটাক কথা আর একটু তামাশা করা শেষে বের হয়ে গেলো। ফুপি একটু পরে এসে চাল ভাজা রেখে চলে গেলো রান্না করতে, আর বললো ভাবি তুমি ওর কাছেই থাকো। রান্না আমরা সামলাচ্ছি।
এরপরে মা চাউল ভাজা মুখে দিয়ে দিতে লাগলো আমাকে আর আমার হাত থেকে চামড়ার টুকরার কাপড়টা নিয়ে নিলো। খুলে দেখে হাতের আঙুলের কর এর সাথে মিলিয়ে বললো, হুম ঠিকই আছে। নুনু ফুটায়ে ভাবছিলাম এতটুকুই কাটবে ।
একটু পরে ফুপি এসে কিছু পাতা দিয়ে যায় খাটের নিচে রাখার জন্য। তখন মা ফুপিকে চামড়াটা দিয়ে বলে কেউ একজনকে বল মাটিতে কোথাও পুঁতে দিতে। ফুপি ধরে বললো এখন না, চামড়াটা একদম কাঁচা। শুকিয়ে গেলে তখন পুঁতে দিবোনি। এই বলে নিয়ে চলে গেলো।
পুরোদিন প্রস্রাব আসেনি একবার ও। রাত্রেও জ্বলতেছিল ভালোই, তবে সেই জ্বালাপোড়া নিয়েই ঘুমালাম। মাঝরাত্রে প্রস্রাবের চাপে ঘুম ভাঙলো।
মা পাশেই ছিল, আমি শোয়া থেকে উঠলে উঠার কারণ জিজ্ঞেস করলো। অর্থাৎ উনিও ঘুমায়নি বা হালকা ঘুম ছিল। বললাম যে প্রস্রাব চাপছে।
মা পিছনের দিকের দরজাটা খুলে বাইরে নিয়ে বললেন খুব সাবধানে বসতে। প্রস্রাব করতে একটুও সমস্যা হলো না। এরপরে চলে আসলাম ঘরের ভিতরে। প্রায় ৫ দিন পরে কাপড় খুলে দেওয়া হলো। নুনু ততদিনে মুসলমানির শেপে চলে আসছে মোটামুটি শুধু সামান্য ফোলাভাব ছিল। হাজামের দেওয়া ছাই নিয়মিত নুনুতে লাগানো হতো। মোটামুটি ৯ দিন পরে গোসল করানো হলো।
আধা-যৌথ ফ্যামিলি বলা যায় আমাদের। রান্না খাওয়া সব ভিন্ন তবে বাড়ি এক বাউন্ডারির মধ্যে।
ভিতরে আমাকে রেখে এরপরে মেয়ে সদ্যসরা ঢুকলে ছেলেরা বের হয়ে গেলো। মা পাশে হেলান দিয়ে শুয়ে শরীরে হাত বুলায়ে আদর করলো। সবাই টুকটাক কথা আর একটু তামাশা করা শেষে বের হয়ে গেলো। ফুপি একটু পরে এসে চাল ভাজা রেখে চলে গেলো রান্না করতে, আর বললো ভাবি তুমি ওর কাছেই থাকো। রান্না আমরা সামলাচ্ছি।
এরপরে মা চাউল ভাজা মুখে দিয়ে দিতে লাগলো আমাকে আর আমার হাত থেকে চামড়ার টুকরার কাপড়টা নিয়ে নিলো। খুলে দেখে হাতের আঙুলের কর এর সাথে মিলিয়ে বললো, হুম ঠিকই আছে। নুনু ফুটায়ে ভাবছিলাম এতটুকুই কাটবে ।
একটু পরে ফুপি এসে কিছু পাতা দিয়ে যায় খাটের নিচে রাখার জন্য। তখন মা ফুপিকে চামড়াটা দিয়ে বলে কেউ একজনকে বল মাটিতে কোথাও পুঁতে দিতে। ফুপি ধরে বললো এখন না, চামড়াটা একদম কাঁচা। শুকিয়ে গেলে তখন পুঁতে দিবোনি। এই বলে নিয়ে চলে গেলো।
পুরোদিন প্রস্রাব আসেনি একবার ও। রাত্রেও জ্বলতেছিল ভালোই, তবে সেই জ্বালাপোড়া নিয়েই ঘুমালাম। মাঝরাত্রে প্রস্রাবের চাপে ঘুম ভাঙলো।
মা পাশেই ছিল, আমি শোয়া থেকে উঠলে উঠার কারণ জিজ্ঞেস করলো। অর্থাৎ উনিও ঘুমায়নি বা হালকা ঘুম ছিল। বললাম যে প্রস্রাব চাপছে।
মা পিছনের দিকের দরজাটা খুলে বাইরে নিয়ে বললেন খুব সাবধানে বসতে। প্রস্রাব করতে একটুও সমস্যা হলো না। এরপরে চলে আসলাম ঘরের ভিতরে। প্রায় ৫ দিন পরে কাপড় খুলে দেওয়া হলো। নুনু ততদিনে মুসলমানির শেপে চলে আসছে মোটামুটি শুধু সামান্য ফোলাভাব ছিল। হাজামের দেওয়া ছাই নিয়মিত নুনুতে লাগানো হতো। মোটামুটি ৯ দিন পরে গোসল করানো হলো।
Post a Comment
0 Comments