গ্রীষ্মের ছুটিতে মুসলমানি - পর্ব ১

আমার মুসলমানি দেওয়া হয়েছিল উনিশ শতকের দিকে। যখন গ্রীষ্মের ছুটি দেওয়া হয় তখন আব্বা আর দাদা সিদ্ধান্ত নেয় মুসলমানি করিয়ে দেওয়ার। আমার আরেকজন চাচাতো ভাই কেও দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলো।

মুসলমানির দিন সকালে আমাদের গায়ে হলুদ মাখিয়ে গোসল করানো হলো, এই সময় আমার মা ফুপি সহ যত মহিলা আত্মীয় তারা সবাই ছিল। গোসল শেষে বাড়ির পিছনের থেকে সামনে নিয়ে আসলো যেখানে হাজাম ছিল। সেখানেও সব কিছু রেডি করা। হাজামের সামনে গেলে হাজাম কিছু কথা বলা শুরু করলো আমার সাথে। হাজাম ইন্সট্রাকশন দিলো কিভাবে পিছন থেকে ধরতে হবে। হাত-পা সহ চেপে কে ধরবে ২ দিকে এইসব।
এখন যেমন ইনজেকশন দেয় তারপরে আরো কত সময় লাগে। তখন অমন সময় ছিল না। শুধুমাত্র আমাকে বসাতেই যতক্ষণ। তারপরে নাম, বাবার নাম, দাদার নাম, কোন ক্লাসে পড়ি আর কালেমা তাইয়েবা। এই সবকিছুতে ২ মিনিট ও লাগেনা আর হাজামের কাজ ও শেষ করতে ঐটুকুই সময় লাগলো।
কালেমা শেষ, নুনু কাটাও শেষ।
কাটলে মোটামুটি ভালোই ব্যাথা পেলাম, কিন্তু কাটার পরে যা যা করে তাতে ব্যাথা আরো বেশি। চিল্লাচিল্লি আর কান্না করছিলাম অনেক। এরপরে ছাই আর কাপড় দিয়ে মুড়ানো শেষ হলে উঠিয়ে পাশের পাটিতে শুইয়ে দেয়।
সেখান থেকে তাকিয়ে দেখলাম নিচে বেশ অনেকটা রক্ত। বুঝলাম নুনু থেকে পড়ছে এটা।

এরপরে আমার সেই চাচাতো ভাইকে আনা হলো। হাজাম ওর সাথেও অল্প কয়েকটা কথা বললো, তারপরে ওকেও সবাই একই কায়দায় ধরলো। হাজাম ওকেও সব জিজ্ঞেস করতে থাকলো। এইসব বলতে বলতেই কাঠি ঢুকিয়ে চামড়া টেনে নিয়ে সামনে চিমটা দেওয়া কমপ্লিট। এরপরে হাতে মাঝারি সাইজের একটা চাকু নিয়ে কালেমা বলতে বললো। ওকে কালেমা পড়াচ্ছিলো তখন চাকুটা নুনু বরাবর ধরা ছিল। যেই কালেমা শেষ সাথে সাথে চাকু দিয়ে টান। চিমটা নিচে পড়ে গেলো আর নুনুর থেকে রক্ত টুপটুপ করে নিচে পড়তে শুরু করলো। সে ও অনেক চিল্লানি শুরু করলো। হাজাম হাতে ছাই মাখিয়ে নুনু পিছনের দিকে যাতা দিলো। তখন আরো জোরে চিল্লাচ্ছিল। এবার ঐভাবে নুনুটা চেপে ধরে ছাই আর কাপড়ের ব্যান্ডেজ দিয়ে দিলো। এরপরে কেটে রাখা চামড়া থেকে কাঠি ছাড়িয়ে তার জিনিসগুলো ধুয়ে মুছে কাপড়ে বেঁধে ব্যাগে ভরলো।

Post a Comment

0 Comments