আত্মীয়ের হাতে খাৎনা - শেষ পর্ব

ডাক্তাররা খাৎনা করলে সিলাই করে কিন্তু আমার ক্ষেত্রে উনারা সিলাই করেনি। ছোট চাচা চলে গেলেন, আমরাও ফেরত চলে আসলাম শহরের বাসায়। তবে একটু সাবধানে আসতে হয়েছিল। বাড়িতে আসার পরে তখনো ঘা শুকোয়নি পুরোপুরি। যেহেতু বাড়িতে আছি তো আম্মু বললো কিছু পরে থাকার দরকার নেই। আলো বাতাস লাগলে দ্রুত শুকিয়ে যাবে।
এবার নিচের দিকে কেমন যেন রস বা পুঁজ জমতে থাকলো। এইটা নিয়ে তো আব্বু আম্মুর চিন্তা বেড়ে গেলো। চাচা চাচিদের জানালে তারা কি একটা ক্রিম এবং প্রতিদিন ড্রেসিং এর জন্য বললো। আম্মু এবার বললো ডাক্তারি ওষুধ লাগবে না। এবার যা দরকার আমি নিজেই করবো।
ছোটবেলায় এক ধরণের পাতা হাতের মুঠিতে নিয়ে চাপড় মেরে ফুটাতাম। ওই পাতা আম্মু নিয়ে আসলো, তারপরে ধুয়ে পেনিসে লাগিয়ে দিয়ে বেঁধে দিতো। হালকা করে বেঁধে দিলেই যথেষ্ট ছিল। ঘন্টাদুয়েক পরে খুলে ফেললেও পাতা একদম চামড়ার সাথে লেগে থাকতো। এবার নিচের দিক থেকেও রস টানা শুরু হলো আর ঘা ও ভালোভাবে শুকানো শুরু হলো। তাও খুব ভালোই গতিতে। মুসলমানির প্রায় ১২ দিন পরে, তখন আম্মু প্রথম গোসল করিয়ে দেওয়ার চিন্তা করলো। ততদিনে পাতার কারণে ভালোই উন্নতি হয়েছে। কোনো রস ও আসেনা, দেখতে মোটামুটি ফ্রেস ভাব আসছে।
তবে গোসলের উপযুক্ত হয়েছি কি না সেটা পরীক্ষা করার জন্য আমাকে কাছে ডাকলেন। কাছে থেকে দেখে পর্যবেক্ষণ করলেন তারপরে কয়েকটা হালকা চাপ দিয়ে জানতে চাইলেন ব্যাথা পাই কি না। জানালাম যে খুব অল্প, তেমন বেশি না। এরপরে গোসল করানো হলো। মোটামুটি আর ২-৩ দিন পরে থেকেই প্যান্ট পরতে শুরু করলাম।

Post a Comment

0 Comments