আত্মীয়ের হাতে খাৎনা - পর্ব ২

এরপরে দুপুরে যখন বাড়ির বড়রা সবাই আসে তখন তারা জানলে ছোট চাচা প্যান্ট নামিয়ে দেখে। তারপরে বলে যে সরকামসিশন করলেও যতটা দ্রুত ঠিক হবে এই অবস্থায় তার থেকেও বেশি সময় লাগবে। ইউরিনেট যতবার করবে ততবার কাটা জায়গা ভিজবে। এই অবস্থা আরো বেশি বিপদের। এরপরে দুপুরে খাওয়াদাওয়া শেষে ঘুমিয়েছিলাম। সম্ভবত দরকারি যা তার জোগাড় এই সময়টাতেই করে ফেলেছিলো তারা।
বিকালে ঘুম ভাঙলে আম্মু ফ্রেশ হয়ে আসতে বলে আমাকে। তখনো কিছুই বুঝিনি, এরপরে সবার কাছে গেলে চাচা বলে যে ওই টেপ দেওয়া চামড়াটা একটু পিছনের দিকে উল্টিয়ে দিয়ে বেঁধে রাখবে। নইলে বারবার ভিজলে ইনফেকশন হয়ে যাবে। এই আর কি, কোনো সিরিয়াস কিছু না। সরকামসিশন শব্দটা চিনিনা এজন্য দুপুরে বুঝিনি। এরপরে চাচী যেই টেপটা মারছিলো ওটা খুললো। রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গেছে অনেক আগেই। শুধুমাত্র সদ্য কাটার মতো ছিল চামড়া।

এরপরে শুয়িয়ে দিয়ে ২ পা ফাঁকা করে চাচা বসছিলো আর ছোট চাচী ও কাছেই ছিল একদম। নিজেরা কি কি করতে থাকলো বুঝলাম না। সময় লাগছে কিছুটা। তাও ৬-৭ মিনিট তো হবেই। এরপরে অন্যদিকে তাকাতে বললো, আম্মু মাথার দিকে ছিল সে নিজের শাড়ির অচল মুখের উপরে ধরে অন্যদিকে আমাকে ঘুরিয়ে রাখলো। আর চাচী তখন আমার বাম হাতে কিসের যেন একটা ইনজেকশন দিয়ে দিলো। এরপরে কয়েকদিন একটু সাবধানে রাখলো সবাই, বিশেষ করে নুনুতে চাপ যাতে না দেই তাও লক্ষ রাখলো। অতঃপর ব্যান্ডেজ খুলে দিলো। দেখি যে নুনুর মাথার পিছনে গোল একটা ভাঁজ হয়ে আছে চামড়ার উল্টানো অংশ। আমি বললাম যে এই ভাঁজটা কখন খুলবে। এবার চাচী হাঁটুর ভর দিয়ে নিচু হয়ে বললো এই ভাঁজটা আর খুলবে না আব্বু। না খোলার কারণ জানতে চাইলে আমাকে সাইড ভাবে জড়িয়ে ধরে বললো যে মুসলমানি করা হলে ওই চামড়া অমন ভাঁজ হয়ে থেকে যায় আর খোলে না। আমি বললাম যে আমি মুসলমানি করাবো না। এইটা শুনে সবাই হাসতে শুরু করলো। তখন আম্মু বললো যে মুসলমানি করা হয়ে গেছে তোমার। সেইদিন তোমার চাচ্চুর সামনে শুয়ে ছিলা, তখন মুসলমানি করে দিয়েছে। রুমের আলমারির উপরে একটা ছোট কাপড়ের উপরে কাটা চামড়াটা রাখা ছিল যেটা বড় চাচী হাত দিয়ে এনে দেখালো। ছোট চাচী বললো এইটুকু তোমার চাচ্চু কুট্টুস করে কেটে দিয়ে মুসলমানি করিয়ে দিয়েছে তোমাকে। অনেক অবাক লাগছিলো, তবে নিশ্চিন্ত ও লাগছিলো। আশেপাশে যারা থাকতো আমাদের বাসার তাদের বাড়িতে হাজাম এনে মুসলমানি দেওয়ার সময় যেভাবে চিল্লানো আর কান্না করতে শুনতাম তাতে আসলেই অনেক ভয় করতো আমার। যে আমার ও এমন অবস্থা হবে।
এই হলো আমার ঘটনা, নিজের মুসলমানির ৪ দিন পরে জানতে পারি যে মুসলমানি হয়ে গেছে।

Post a Comment

0 Comments