বিয়ের পরে দ্বিতীয় খাৎনা

আমার মুসলমানি বেশ ছোটবেলায় গ্রাম্য হাজাম দিয়ে করা হয়েছিল। সেসময় কোনো এনেস্থেসিয়া প্রয়োগ করতো না তারা। শুধু একটা কাঠি ঢুকিয়ে মাপমতো চামড়া টেনে চিমটা আটকে ক্ষুর বা চাকু দিয়ে কেটে দিতো। এরপরে ছাই মাখিয়ে দিয়ে কাজ শেষ। এই ঘটনা অনেক আগেই শেষ। সমস্যার শুরু হয় পরে।
২৩ বছরে বিয়ে করি আমি। বিয়ের পরে যখন স্ত্রীর সাথে মিলন করতে যাই প্রথমবার সে ও ব্যাথা পায় অনেক আর আমার ও আনকমফোর্টেবল লাগে। এরপরে কনডম দিয়ে করলে একটু কমফোর্ট লাগলেও খুব একটা সুবিধা করে উঠতে পারতাম না। তাছাড়াও বেশি জোরে করতে গেলে নুনুর মাথার নিচে ব্যাথা করতো তাই অনেকটা আস্তে করা লাগতো। পেনিস টেনে আনার সময় একটু স্পিডে পারলেও ঢুকানোর সময় অনেক স্লো করতে হতো। মোটামুটি ১ মাস এভাবে যাওয়ার পরে বুঝলাম এইটা নরমাল না। কিছু সমস্যা অবশ্যই হচ্ছে। এবার ডাক্তার দেখানোর টার্গেট করলাম। ডাক্তার সব দেখে জানালো নিচের রগ অর্থাৎ ফ্রেনুলাম এ সমস্যা। এইটা অনেকটা ছোট। উপায় একটাই, ছোট একটা সার্জারি করে এই রগটা ফেলে দিতে হবে। বাড়িতে এসে স্ত্রীকে জানালাম যে এই কারণেই আমরা ভালোভাবে সেক্স করতে পারছি না। সে আমার পেনিস ধরে নিচে ভালোভাবে দেখে বললো হুম নিচের রগ আসলেও একটু ছোট আর পেনিস এর মাথা কেমন টেনে ধরে নিচের দিকেও হালকা ঝুকিয়ে দিয়েছে। সে বললো করতেই যখন হবে তাহলে দেরি করে আর লাভ কি। বললো যে আপনার এইটা তো দাঁড়িয়ে আছে, কিছু করবেন নাকি এমনি নেমে যাবে। বললাম সহজে নামবে না, বললো করতেও তো কষ্ট হয় আপনার। আমি অন্যভাবে দেখি। এবার ওর নারিকেল তেল এর বোতল নিয়ে ঐটা মাখিয়ে হাত দিয়ে আপ ডাউন করতে লাগলো। বের হওয়ার সিগন্যাল আসলে ওকে বললাম যাতে ড্রেস নষ্ট না হয়ে যায়। ওই সময়ে হাতে রাখা টিসু পেপার সামনে ধরে ওতে সিমেন সব পড়ে। এরপরে সিমেন এর টিসু টয়লেটে ফেলে দিয়ে হাত ধুয়ে আসে আর আমিও পেনিস ধুয়ে নেই।
একদিন পরে ডাক্তার এর এপয়েন্টমেন্ট অনুযায়ী যাই দুইজন আর এই কাজটা করা হয়। ডাক্তার ব্যান্ডেজ করে দেয়। মুসলমানির মতোই হলো অনেকটা। ডাক্তার জানালো ব্যান্ডেজ ৫-৬ দিন পরে নিজেই খুলতে পারবেন। অয়েন্টমেন্ট নিয়মিত লাগাবেন আর ১ মাসের আগে বিছানায় যাবেন না স্ত্রীর সাথে। প্রায় ১ মাস এর মতো গ্যাপ পড়লো, আর ঠিক ওই টাইমে পিরিয়ড এর ডেট থাকার কারণে আরো ৩ দিন এক্সট্রা, মোট ৩৩ দিন বিরত ছিলাম আমরা। এরপরে আমরা আবারো রেগুলার লাইফে যাওয়া শুরু করি। আর আমার পেনিসে ব্যাথা করতো না, আনকম্ফোর্ট ও লাগতো না। এই সার্জারির পরে খুব আরাম করে সহবাস করতে পারলাম। করেও আমার বেশ ভালো লাগলো। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত আর কোনো সমস্যা হয়নি।

Post a Comment

0 Comments