বাড়িতে মুসলমানি করা

৬ বছরের সময়ে আমার মুসলমানি করা হয়। আব্বু ডাক্তার দিয়ে করার কথা বললেও আম্মু বলে যে ডাক্তার দিয়ে করবে না। ডাক্তার দিয়ে করলে সমস্যা হয় অনেক। ডাক্তাররা সিলাই করে, আম্মু চাচ্ছিলো না যে সিলাই এর দিকে যেন যাওয়া হয়। একজন প্রতিবেশীর কথা ও বলে যে মুসলমানি করতে অনেক সময় লাগছিলো ডাক্তারের কাছে। আর দেখতেও তেমন ভালো হয়নি, সুস্থ হতে সময় লাগছে অনেকদিন। আম্মুর জেদের কাছে আব্বু হার মেনে নেয়। বাড়িতেই করানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় এবং সিলাই বাদে। আর আম্মু প্রতিদিন আমার নুনু ফুটিয়ে পরীক্ষা করে দিতো গোসলের সময়ে। আমি আবার বিভিন্ন  কথা জিজ্ঞেস করতাম। যে কেন নুনু কাটবে। আম্মু ধর্মীয় কিছু ব্যাখ্যা দিতো। মূলত ধর্মীয় বিষয়ে একটু সেনসিটিভ ছিল বেশি। যদিও আমার উপর তখন নামাজ ফরজ হয়নি কিন্তু তবুও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা মেইনটেইন করে রাখতো। মুসলমানির কথা আম্মুকে জানতে চাইতাম কোথা থেকে কতটুক কাটবে তবে এইটা এভাবে আমাকে বলতে চাইতো না। বিভিন্ন টাইপ এক্সকিউজ দিয়ে দিতো। যেদিন আসল কাজ করা হবে সেইদিন হাজাম আসে। এর আগেই আমাকে গোসল করিয়ে দেয় ভালোভাবে। হাজাম আমাকে দেখতে না দিয়ে নুনুতে ইনজেকশন দেয়। একটু ব্যাথা লাগে তবে খুব বেশি না। এরপরে মালিশ করতে বলে নুনু আর পেশাব করে আসতে বলে। এরপরে আম্মু সাথে করে নিয়ে যায় আমাকে আর পেশাব করিয়ে পেনিস ধুয়ে নিয়ে আসে। এরপরে হাজাম আমাকে শুইয়ে দেয়। আম্মু মাথার কাছে বসে। হাজাম এই সময়ে আমার সাথে কথা বলে আর কালিমা পড়তে বলে। আম্মু কালিমা তার সাথে সাথে পড়িয়ে দেয় আমাকে। যদিও মুখস্ত ছিল আমার। হাজামের কাজ শেষ করে প্রেসক্রিপশন দিয়ে চলে যায়। আব্বু হাজামকে রাস্তা পর্যন্ত পৌছিয়ে দিতে এগিয়ে যায় আর যেহেতু মেডিসিন কিনে আনতে হবে এজন্য বের ও হয়। আম্মু কপালে চুমু দিয়ে আদর ও করে দেয়। ব্যাথার কথা জানতে চাইলে বললাম যে আমি কিছুই জানিনা, টের ও পাইনি। এবার খাটের পাশের টেবিল এ রাখা চামড়া আমাকে দেখিয়ে বলে যে বার বার যে জানতে চাইতাম কোথা থেকে কি কাটবে, এই যে এইটুকু কাটে মুসলমানিতে। আম্মু বললো যে যদি তখন তোমাকে বলে দিতাম যে ফুটানোর এই চামড়াটা কেটে ফেলবে তাহলে ভয় লাগতো বেশি। কিন্তু তুমি জানতে না এজন্য ভয় লাগেনি। আর আসলেও দেখো চামড়াটা কেটে ফেললেও কোনো ব্যাথা করলো না। দেখে একটু ভয় ই লাগলো, বললাম অনেকটা কাটছে তো। আম্মু বললো যে সবারই এমন হয়। বয়স বেশি হলে তখন আরো বেশি কাটা লাগে। সেই হিসাবে তোমার বেশি কাটা লাগেনি। আঙুলের কর এর সাথে হিসাব করে দেখিয়ে বললো এক কর এর থেকেও কম পরিমান কাটছে। তাছাড়া এইটা কোনো সমস্যা না, ভালোভাবে না কাটলে তখন অনেকেরই দুইবার মুসলমানি করা লাগে। তাই প্রথমবারে ঠিকঠাক কাটলে আর সমস্যা হয়না। তোমাকে গোসল করিয়ে দেওয়ার সময় যে প্রতিদিন ফুটিয়ে পরিষ্কার করে দিতাম এইটা আর করা লাগবেনা। এখন থেকে এমনি ই পরিষ্কার থাকবে। একটু পরে আব্বু মেডিসিন কিনে বাড়িতে রেখে আম্মুকে সব বুঝিয়ে দিয়ে কাজে চলে যায়। আব্বু একটা আড়ৎ এর ম্যানেজার ছিল। আম্মু ঘড়িতে কিছু একটা দেখলো। এরপরে রান্নাঘরে নিজের কাজে চলে যায় আমাকে টিভি দেখতে দিয়ে। শুধু দাবনা থেকে পা পর্যন্ত একটা ওড়না দিয়ে ঢেকে দিয়ে যায়। মোটামুটি ১০-১৫ মিনিট পরে আবার আসে। জিজ্ঞেস করে যে কোনো ব্যাথা হচ্ছে কি না। বললাম যে না। এবার পাশের ঘরে যেয়ে সাপোজিটর মেডিসিন নিয়ে আসলো। বললো যে এখন এইটা নেওয়ার টাইম। উল্টা শোয়ানো তো সম্ভব না আমাকে। সাইড করে শুইয়ে দিয়ে মেডিসিনটা দিয়ে দিলো। এই সাপোজিটোর আর পেইনকিলার মেডিসিন চলতে থাকলো ২ দিন। এরপরে থেকে অন্য কি একটা মেডিসিন চলছিল শুধু। ৪ বা ৫ দিন পরে মৃদু গরম পানি মগে নিয়ে আমাকে দাঁড় করিয়ে নুনু ডুবিয়ে রাখা হয় আর সেই অবস্থায় আস্তে আস্তে ব্যান্ডেজ খোলা শুরু হয়। ১ বার পানি পাল্টানো হয় কারণ পানি ঠান্ডা হয়ে গেছিলো। খোলার পরে পরিষ্কার ওড়না দিয়ে খুবই হালকা চাপ দিয়ে পেনিস শুকিয়ে নেওয়া হলো। কি একটা ক্রিম ও ছিল। সেইটা এবার আম্মু প্রতিদিন দিয়ে দিতো। নুনুতে কোনো ঘা হয়নি আর খুব সুন্দরভাবে শুকিয়ে সেরে গিয়েছিলো অল্প সময়েই।

Post a Comment

0 Comments