দুই ভায়ের শীতে খাৎনা

২০০৯ সালের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে আমার আর আমার ভাইয়ের মুসলমানি দেওয়ার কথা হয়েছিল। তখন বেশ ঠান্ডা পড়তে শুরু করে দিয়েছে অলরেডি। হাজামকে আগে থেকে বলে রাখা হয়েছিল। তো যেইদিন করবে সেইদিন রাত্রে থেকে বেশ বৃষ্টি পড়া শুরু হয়েছিল। আমরা ধরে নিয়েছিলাম যে বেঁচে গেছি। এই বৃষ্টিতে হাজাম আসতে পারবে না। সকালে মজা করে টিভি দেখতেছিলাম, রবিবার ছিল সেইদিন। ভারতীয় চ্যানেলের কার্টুন দেখছিলাম। তখন বাড়িতে একটা টিভি ছিল বড় রুমে আর আমাদের রুমে মনিটর এ টিভি দেখতাম অথবা কম্পিউটার চালাতাম। মনিটর এ টিভি দেখতেছি দুইজন, আর ওই সময় যে হাজাম চলেও আসছে জানি না। একটু পরে ফুপু এসে ডাকতেছে যে আব্বু নাকি ডাকছে আমাকে। আমি বললাম এডভার্টাইস দিলে আসতেছি। এরপরে এডভারটাইজ দিলে গেলাম। আমার ভাই রুমেই ছিল। বড় ঘরে যেয়ে দেখি যে হাজাম আসছে। ভয়ে বুকটা ধক করে উঠলো। এবার ফুপু কিছুটা ঠেলে নিয়ে আমাকে হাজামের সামনে নিয়ে গেলো। হাজাম আমার সাথে একটু কথা বললো। এরপরে ওই অবস্থাতেই আমাকে খাটের পাশে দাঁড় করিয়ে প্যান্টটা খুলে নুনুতে ইনজেকশন দেওয়া হয়। আম্মু তখন খাটে বসা ছিল, এবার আব্বু আম্মুকে বলে যেন আমাকে কোলে ধরে রাখে। ফুপু আর আব্বুর দিকে উদ্দেশ্য করে হাজাম নুনু ম্যাসাজ করতে বললো। ফুপু ই করে দিলো ম্যাসাজ। হাজাম জানতে চাইলো যে পেশাবের চাপ আছে কি না। বললাম না। এবার ওই অবস্থাতে হাজাম নুনু ফুটালো আর ভিতরটা একটু মুছলো। একটা কাঠি ঢুকিয়ে নিলো। তখন ফুপু চোখ ধরে রাখলো আমার। অল্প একটু পরে চোখ ছেড়ে দিলো। দেখি কাজ হয়ে গেছে। হাজাম নুনু উল্টিয়ে চেপে ধরে রাখছে। এরপরে ব্যান্ডেজ করে দিয়ে কাজ শেষ করলো। এবার আমার ভাইকে ডাকা হলো আমাকে পাশে শুইয়ে দিয়ে। ওর সাথেও একই কাজ করলো। কিন্তু চোখ ঢাকার কারণে নিজেরটা দেখতে পারিনি। ওরটা দেখলাম। হাজাম কাঠি ঢুকিয়ে একবার কাঠি ঘুল্লি দিলো নুনুতে। এরপরে একটা বাঁশের কাঠি আটকে দিলো ভালোভাবে। ব্যাগের খোলা চেন এর ভিতর থেকে খুর বের করে ব্যাশের কাঠির বরাবর টেনে দিয়ে চামড়া আলাদা করে দিলো। একটা কাপড় দিয়ে নুনু চেপে ধরে কাপড়ের মধ্যে থেকে ব্যাশের চিমটা বের করে নিয়ে নুনু ফুটিয়ে ব্যান্ডেজ করে দিলো।
দুজনেই শুয়ে থাকলাম এবার। জ্বলতেছে তাই একটু আঃ উঃ করতেছিলাম। হাজাম বললো যে ঠিক হয়ে যাবে। এবার হাজাম চামড়া নিচ থেকে উঠিয়ে উপরে টেবিলে রাখলো। আমরা তাকালে আম্মু বললো যে ওই যে সামান্য একটু কাটছে, সেরে যাবে খুব তাড়াতাড়ি। হাজাম বললো যে আরো ২-৩ বছর দেরি করলে এর থেকেও আরো ডবল অনেকটা চামড়া কাটা লাগতো। আর চামড়া ততদিনে আরো বেশি মোটা হয়ে গেলে শর্তে দেরি হতো, কাটলে ব্যাথা ও করতো অনেক। পাতলা চামড়া তাই ক্ষুর টানা ও লাগেনি। ঠেকাতে ঠেকাতে চামড়া কেটে গেছে। এই ধরণের চামড়া জুড়েও যায় দেখতে দেখতেই।
এই ছিল আমাদের মুসলমানির ঘটনা।

Post a Comment

0 Comments