মফস্বল এ খাৎনা

আমার মুসলমানি বাড়িতেই করানো হয়, খুব স্বাভাবিকভাবেই। মফস্সল এলাকায় থাকতাম আমরা। তো একজন হাজামকে ডাকা হয় খাৎনার জন্য। খাৎনা করানোর দিন হাজাম আসে সকালে। তার আগেই আমাকে গোসল করিয়ে প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। হাজাম আসার পরে হাজাম আমার সাথে কথা বলে। যেমন নাম কি, কিসে পড়ি এই ধরণের কথা। এরপরে হাজাম প্রস্রাব করে আসতে বলে আমাকে আর গামছা জাতীয় কিছু পরানোর জন্য বাড়ির মানুষদের উদ্দেশ্য করে বলে। হাজাম চেয়ারে বসা ছিল আর হাজামের কাছে চশমা রাখার ব্যাগের মতো একটা ব্যাগ ছিল। কিছুটা পার্স এর মতোই সাইজের। পেশাব করে আসার পরে হাজামের সামনে গামছা পরে গেলাম। আব্বুকে পিছন থেকে মাথা সোজা করে ধরতে বললেন আমার। তখন হাজাম গামছা সরিয়ে নুনু দেখে ফুটিয়ে বললেন যে অবস্থা খুবই ভালো। এবার হাজাম ছেড়ে দিতে বললো আর হাজাম নুনু ডলতেছিলো। তবে আমি কিছু বুঝিনি তেমন যে কি করছে। ডলার টাইম এ মাঝে মাঝে কয়েকবার নুনু ফুটিয়ে ফ্রি করে নিলেন। এবার আবারো ধরতে বললেন মাথা সোজা করে। হাজাম এবার কালেমা পড়তে বললেন কালেমা পড়লাম। এর পরে সূরা পারি কি না জানতে চাইলে বললাম পারি। দুইটা সূরা শুনতে বললো আমাকে। আমিও শুনলাম। হাজাম শুনে মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ বললো। এবার আব্বুকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য বললেন। তখন গামছা দিয়ে ঢাকা সব আগের মতোই। হাজাম এবার বললো মুসলমানি কবে করবো? আমি আর কিছু উত্তর দিচ্ছিলাম না, কারণ জানি যে আজকেই করবে। হাজাম বললো বলো না ক্যান কিছু? এক সপ্তা পর? দুই সপ্তা পর ? নাকি বিয়ের পর ? হাজাম বললো না বিয়ের পরে কি করা যায় নাকি। এই বলে গামছা সরিয়ে দেখিয়ে বললো এই নেও হয়ে গেছে তোমার মুসলমানি। টের পাইছো কিছু ? ব্যাথা পাইছো ? আমি বেশ অবাক হলাম, কারণ আমি ভাবছি যে এখন হয়তো করাবে কিন্তু আসলে কাজ শেষ। হাজাম কিছু ইন্সট্রাকশন দিলো যে কোনোভাবে যেন ঘষা না লাগে, আর একটা দিন শুয়ে কাটানোর জন্য বললো যে প্রয়োজন ছাড়া উঠার দরকার নাই। ৪ দিন পরে হাজাম আবারো আসলো। এবার নাকি ব্যান্ডেজ খুলবে। হাজাম আসার পরে গরম পানি বানানো হলো। এবার হাজাম নিজে হাত পানিতে ডুবিয়ে গরমের লেভেল হিসাব করে পানি মিশিয়ে রেডি করলো। উপরের গজ খুলে ফেললো। এবার নুনু পানি ভর্তি গ্লাসে ডুবিয়ে রাখলো কিছুক্ষন।  একটু পরে গ্লাস সরিয়ে টিসু গুলো খুব আস্তে আস্তে খুলে ফেললো। খুলতে তেমন সমস্যা হয়নি, তবে একটু একটু ব্যাথা হচ্ছিলো। খোলা শেষে পানিই একটু স্যাভলন মিশিয়ে শেষ ধোয়া দিয়ে দিলো। তখন নুনু বেশ ফোলা ছিল। হাজাম টিসু দিয়ে আস্তে আস্তে চাপ দিয়ে পানি শুকিয়ে ফেললো। নেবানোল পাউডার এবার এক টানা নিয়মিত ব্যাবহার করতে বললো। প্রায় ১০-১১ দিনেই নুনু ঠিক হয়ে গেলো।

Post a Comment

0 Comments